মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করার উপায়
আপনি কি স্টুডেন্ট অথবা লেখাপড়া শেষ করে চাকরি খুজছেন? কিংবা আপনি একজন গৃহিণী? ঘরে বসে অনলাইনে অথবা অল্প পুঁজিতে ব্যবসা করে রোজগার করতে চান? তাহলে আপনি সঠিক আর্টিকেল পড়ছেন। এ লেখা থেকে আপনারা জানতে পারবেন অনলাইন এবং অফলাইনে মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে।
“অনলাইন ইনকাম” এর আজকের এ পর্বে আমরা অনলাইন এবং অফলাইনে মাসে ১০ হাজার টাকা ইনকাম করার কার্যকরী কিছু উপায় সম্পর্কে আলোচনা করতে যাচ্ছি। এখানে যে উপায়গুলো আলোচনা করা হবে তা মূলত একজন অনভিজ্ঞ ব্যক্তির জন্য এবং ইনকাম শুরুর প্রাথমিক পর্যায়ের উপায়। অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের জন্য এই উপায় গুলো একদমই নয়।
মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করার উপায়
লেখাপড়া শেষ করে বেকারত্ব দূর করতে কিংবা ছাত্র অবস্থায় নিজের হাত খরচ চালাতে ইনকাম করতে কে না চায়!! আবার অনেক গৃহিনী আছেন সংসারে সচ্ছলতা ফিরিয়ে আনতেও ইনকামের পথ খুঁজে থাকেন। তবে বর্তমানে প্রযুক্তির কল্যাণে অনলাইনে ইনকাম করতে খুব একটা ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না।
আবার অফলাইনে কোন ব্যবসা করে যদি আয় করতে চান সে ক্ষেত্রেও সামান্য কিছু পুঁজির প্রয়োজন। তবে মানুষের চাহিদার সাথে সাথে ইনকাম করার উপায়ের ধরণও রয়েছে অনেক রকম। অল্প পরিশ্রমে অল্প পুঁজিতে অল্প ইনকামের এরকমই কিছু কার্যকরী উপায় নিয়েই আজকের আমাদের এই আয়োজন।
তো চলুন আর কথা না বাড়িয়ে জেনে নেই মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করার উপায় গুলো। প্রথমে আমরা অনলাইন থেকে রোজগার করার কিছু উপায় জানব এরপরে অফলাইন থেকে আয় করার কিছু উপায় জানব।
অনলাইন থেকে ১০ হাজার টাকা ইনকাম করার উপায় সমূহ
ফেসবুক
বর্তমান সময়ে ইনকামের অন্যতম সেরা মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে ফেসবুক। ফেসবুক পেজ, পোস্ট, ভিডিও আপলোড এর মাধ্যমে মানুষ এখন লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করে থাকছে। এছাড়াও Facebook রিলস ভিডিও টাকা ইনকামের জনপ্রিয় মাধ্যম। মানুষ এখন ফেসবুক ব্যবহার করলে অধিকাংশ সময়ে ভিডিও দেখে এবং এগুলো খুব তাড়াতাড়ি ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়া ফেসবুক পেজ খুলে পণ্য বেচাকেনা করার মাধ্যমেও আয় করা যায়।
ইউটিউব
বিশ্বের অন্যতম সেরা ভিডিও প্ল্যাটফর্ম এর তালিকায় ইউটিউব থাকবে সবার উপরে। বিনোদনের পাশাপাশি ইনকামের ক্ষেত্র হয়ে উঠেছে YouTube চ্যানেল। আপনার যদি একটি প্রফেশনাল ইউটিউব চ্যানেল থাকে তাহলে সেখানে নির্দিষ্ট কোন বিষয় নিয়ে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করতে পারবেন। শুধু তাই নয় কোন প্রতিষ্ঠানের প্রোডাক্ট আপনার চ্যানেলের মাধ্যমে প্রচার করে বা বিজ্ঞাপন দেখিয়ে সেখান থেকেও আয় করতে পারবেন।
ওয়েবসাইট
আজ থেকে ১০-১৫ বছর আগেও মানুষ ওয়েবসাইট সম্পর্কে তেমন কিছু বুঝতো না। কিন্তু বর্তমানে সাধারণ ব্যবহারকারীরাও ওয়েবসাইটের গুরুত্ব এবং ওয়েবসাইট থেকে ইনকামের ব্যাপারে অনেক সচেতন হচ্ছে। গুগল থেকে শুরু করে ফেসবুক, ইউটিউব প্রত্যেকটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট থেকে মানুষ লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করে নিচ্ছে।
তাই ওয়েবসাইট এর বিষয়ে যদি দক্ষতা এবং জ্ঞান থেকে থাকে তাহলে ওয়েবসাইট তৈরি করে বিক্রি করে সহজেই আয় করতে পারবেন। গুগল এডসেন্স অ্যাপ্রুভাল ছাড়া একটি ওয়েবসাইট ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি করা যেতে পারে।
ডাটা এন্ট্রি
অনলাইন থেকে এন্ট্রি লেভেল এ অর্থাৎ মাসে ১০ হাজার টাকা ইনকাম করতে চাইলে ডাটা এন্ট্রি হতে পারে আপনার অন্যতম সহায়ক। অনলাইন ইনকাম এর ক্ষেত্রে একমাত্র ডাটা এন্ট্রি যেখানে সামান্য কিছু দক্ষতা থাকলেই আয় করা সম্ভব।
আরও পড়তে পারেনঃ ভিটামিন ডি এর অভাব কেন হয় এবং অভাবজনিত লক্ষণ
প্রায় প্রতিটি ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মে ডাটা এন্ট্রির বেশ ভালো চাহিদা রয়েছে। আপনি যদি ডাটা এন্ট্রির কাজ পারেন তবে এসব প্ল্যাটফর্মের যে কোন একটিতে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে আপনার কাজ প্রদর্শন করুন। এছাড়াও লোকাল কোন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমেও ডাটা এন্ট্রি করে আয় করতে পারবেন।
লেখালেখি
আপনি যদি লেখালেখি করতে পছন্দ করেন তবে আপনার এই পছন্দের কাজটিকেই আয়ের উৎসে পরিণত করে মাসে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। লেখালেখি করার জন্য নিজে ওয়েবসাইট নিতে পারেন অথবা ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে লিখেও অর্থ আয় করতে পারেন। বাংলাদেশের লোকাল বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানেও লেখালেখি করার কাজ পাওয়া যায়। লেখালেখি করে আয় করার জন্য ব্লগিং অর্থাৎ আর্টিকেল রাইটিং বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
গুগল এডসেন্স
অনলাইনে ইনকাম করতে চাইলে সবচেয়ে নিরাপদ এবং নির্ভরতার মাধ্যম হতে পারে গুগল এডসেন্স থেকে আয়। ইউটিউব, যে কোন ওয়েবসাইট, ফেসবুক সবকিছুতেই গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম করা যায়। Google এডসেন্স মূলত ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে থাকে। যত বেশি ভিজিটর সে বিজ্ঞাপন দেখবে ওয়েবসাইটের মালিকের ততো আয় বাড়বে।
তবে পুরো ব্যাপারটি সুন্দর অতটা সহজ মনে হচ্ছে বাস্তবতা অনেকটাই কঠিন। আলাদা আলাদা প্লাটফর্মের জন্য গুগল এডসেন্সের নীতিমালা এবং শর্ত ভিন্ন। যেমন ইউটিউবের ক্ষেত্রে এক বছরে ৪ হাজার ঘন্টা ওয়াচ টাইম এবং ১ হাজার সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে। তবেই গুগল এডসেন্স সেই চ্যানেলের জন্য টাকা আয়ের এপ্রুভাল দিবে।
ছবি বিক্রি
শুনতে অবাক লাগলেও এটি বর্তমানে বাস্তবতা। এতদিন আপনার হাতে থাকা মোবাইল দিয়ে অসংখ্য ছবি তুলেছেন, আপনার গ্যালারিতে সংরক্ষণ করেছেন আর খুব বেশি হলে ফেসবুকে শেয়ার করেছেন। কিন্তু এখন সেই ছবিগুলোই অনলাইনে বেশ কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলোতে বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
অবশ্যই পড়ুনঃ চাকরির ইন্টারভিউতে আপনার আচরণ যেমন হওয়া উচিত
এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে ছবির গুণগত মান উন্নত হতে হবে। ওয়েবসাইট গুলোতে আপনার ছবি বিক্রির জন্য প্রথমেই একাউন্ট তৈরি করতে হবে অথবা রেজিস্টার করতে হবে ইমেইল একাউন্ট দিয়ে। বিভিন্ন প্রাকৃতিক ছবি, সুন্দর দৃশ্যের ছবি, নিজের তৈরি করা ওয়ালপেপার এসব ওয়েবসাইটে বিক্রি করে মাসে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা সহজেই আয় করা যায়।
বিজ্ঞাপন দেখে আয়
আমরা যেকোনো ওয়েবসাইটে যখন প্রবেশ করি তখন কিছু বিজ্ঞাপন দেখা যায়। আপনি জানলে অবাক হবেন এই বিজ্ঞাপন দেখেও বর্তমানে ইনকাম করা সম্ভব। অনলাইনে এরকম বেশ কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে যারা নির্দিষ্ট কোন ওয়েবসাইটের ভিডিও দেখলে অর্থ প্রদান করে থাকে। তবে শুরুতেই এসব ওয়েবসাইটে রেজিস্টার করতে হবে।
তাদের নির্দেশনা মেনে বিজ্ঞাপন দেখে থাকলে আয় করা সম্ভব। তবে বর্তমানে অনেক ফেক ওয়েবসাইট থাকে যার কারণে আপনার তথ্য ঝুঁকিতে পড়তে পারে। তাই এসব ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দেখে ইনকাম করতে হলে অবশ্যই আগে যাচাই বাছাই করে নিতে হবে।
অফলাইন থেকে ১০ হাজার টাকা আয় করার উপায় সমূহ
লন্ড্রি
লন্ড্রির ব্যবসা হতে পারে মাসে ১০ হাজার টাকা আয়ের একটি ভালো উপায়। এ ব্যবসার জন্য সামান্য কিছু টাকা ইনভেস্ট করতে হয় এবং বেশি বড় প্রয়োজন হয় না, ছোটখাটো একটি ঘর ভাড়া করলেই চলে। কর্মজীবী হোস্টেল অথবা মেস আছে এরকম এলাকায় লন্ড্রির ব্যবসা চালু করলে ভালো ইনকাম করা সম্ভব কারণ কর্মজীবী মহিলা-পুরুষ অথবা ছাত্র-ছাত্রীরা সাধারণত লন্ড্রি থেকেই জামা কাপড় ইস্ত্রি করে।
শুকনো ফলের দোকান দিয়ে
মাসে ১০ হাজার টাকা ইনকাম করার জন্য আরেকটি সহজ উপায় হতে পারে শুকনো ফলের ব্যবসা করা। যেকোনো রসালো ফল এর চেয়ে শুকনো ফল যেমন সব ধরনের বাদাম, সব ধরনের খেজুর, কিসমিস ইত্যাদি এর ব্যবসা করা উত্তম কারণ এগুলো দীর্ঘ সময় ধরে ভালো থাকে। যেকোনো বাজারে দোকান দিলে বেচাকেনা ভালো হলেও বাস স্ট্যান্ড, রেলস্টেশন, পাড়া মহল্লা সহ যেকোনো জায়গাতে শুকনো ফলের দোকান দেয়া যেতে পারে।
কাপড় বিক্রি করে
মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করার জন্য কাপড়ের ব্যবসা হতে পারে একটি লাভজনক ব্যবসা। এটি আপনি নিজের বাসা থেকে অথবা একটি দোকান ভাড়া নিয়েও করতে পারেন। এর জন্য অবশ্য আপনাকে কিছু টাকা ইনভেস্ট করতে হবে। আবার আপনি ঢাকার কোন গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি থেকে পাইকারি দরে কাপড় নিয়ে এসেও আপনার নিজ এলাকা অথবা দেশের বিভিন্ন জায়গায় সরবরাহ করে রোজগার করতে পারবেন।
খাবার ডেলিভারি
আপনি যদি রান্না করতে পছন্দ করেন এবং আপনার রান্নার হাত যদি ভালো হয় তাহলে খাবার ডেলিভারি দিয়েও মাসে ১০ হাজার টাকা সহজেই আয় করতে পারেন। এই কাজটি নারী পুরুষ যে কেউ করতে পারবেন। বিভিন্ন ম্যাচে চাকরিজীবী হোস্টেলে অফিস আদালতে খাবার ডেলিভারি করতে পারেন। তবে লক্ষ্য রাখতে হবে খাবারের স্বাদ যেন ভালো হয় এবং খবর যেন স্বাস্থ্যসম্মত হয়। প্রচার প্রচারণার জন্য ফেসবুকে পেজ তৈরি করতে পারেন অথবা মেস, হোস্টেল বা অফিসে গিয়েও জানাতে পারেন।
কেক
বিশেষ করে বেকার মেয়েদের এবং বাসার গৃহিণীদের জন্য এটি একটি লাভজনক ব্যবসা। বর্তমানে যেকোনো অনুষ্ঠান বা পার্টিতে কেকের চাহিদা রয়েছে প্রচুর। আপনার বানানো কেক এর মান এবং স্বাদ যদি ভালো হয় তবে নিজের বাসায় বসে মাসে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা ইনকাম করা খুবই সহজ হবে। তবে এর জন্য আপনাকে আগে কেক বানানোর একটি কোর্স করে নিতে হবে।
কোর্স শেষে অল্প কিছু টাকা ইনভেস্ট করতে হবে কাঁচামাল কেনার জন্য। প্রচার-প্রচারণার জন্য লিফলেট বিলি করতে পারেন অথবা ফেসবুকে পেজ তৈরি করে সেখানে নিয়মিত আপনার কেকের বিজ্ঞাপন দিতে পারেন।
হাতের কাজ
যারা হাতের কাজ ভালো করে জানেন তারা মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করতে চাইলে হাতের কাজ করে ইনকাম করা একটি অন্যতম মাধ্যম হতে পারে। শুধু পোশাক তৈরি করাই নয়, জামা কাপড়ে সেলাই করে বিভিন্ন ডিজাইন তৈরি করা, নকশি কাঁথা সেলাই করা, ছোট মেয়েদের জামাতে সেলাই করা ইত্যাদি কাজগুলো করে মাসে ভালো ইনকাম করা সম্ভব। চাইলে এই ধরনের হাতের কাজ বাসায় বসে করতে পারেন অথবা একটা টেইলার্স দিতে পারেন। তবে খেয়াল রাখতে হবে হাতের কাজের মান অবশ্যই ভালো হতে হবে।
টি স্টল
মাসে ১০ হাজার টাকা ইনকাম করার সবচেয়ে সহজ এবং কম দক্ষতা বিশিষ্ট কাজ হল চা বানিয়ে ইনকাম করা। গতানুগতিক ধারার লাল চা এবং দুধ চা ছাড়াও বিভিন্ন রকমের এবং স্বাদের চা বানাতে পারলে মাসে ১০ হাজার টাকার বেশি ইনকাম করা কোন ব্যাপার হবে না। বিভিন্ন মসলা চা, বিভিন্ন ফলের চা, লেবু চা ইত্যাদি কাস্টমারদের ভালো আকৃষ্ট করে।
টিউশনি
আপনি যদি স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন অথবা বেকার থাকেন এবং কোন একাডেমিক বিষয়ে যদি আপনার জ্ঞান ভালো থাকে তবে প্রাইভেট পড়িয়ে বা টিউশনি করে মাসে অনায়াসে ১০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ইংরেজি গণিত বিজ্ঞান বিষয়ের চাহিদা বেশি থাকলেও অনেক অভিভাবকগনই অন্যান্য বিষয়ের টিউটরও খুঁজে থাকেন। স্টুডেন্টের বাসায় গিয়ে অথবা একটি রুম ভাড়া নিয়ে ৫-৭ জনের ব্যাচ করেও প্রাইভেট পড়াতে পারবেন।
পরিশেষে
উপরে অনলাইন এবং অফলাইন দুই মাধ্যমেই মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে জানলেন। এই উপায়গুলো মূলত একদম প্রাথমিক পর্যায়ে ইনকামের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। আপনি যতদিন যাবত ব্যবসা বা কাজ করতে থাকবেন ধৈর্য এবং সততার সাথে ততই আপনার ব্যবসা প্রসারিত হতে থাকবে।
আরও পড়ুনঃ তরমুজের ১০ উপকারিতা সহ কিছু অপকারিতা
আপনার ইনকাম ১০ হাজার টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না বরং ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা পর্যন্ত উপার্জন করতে পারবেন। তবে একটা কথা আমাদের সকলের স্মরণে রাখা উচিত বৈধ এবং হালাল উপার্জন করতে হলে ধৈর্য এবং কঠোর পরিশ্রমের বিকল্প কিছু নেই।
যাইহোক, এতক্ষণ ধরে লেখাটি পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। ভুলত্রুটি হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আর ভালো লেগে থাকলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। এরকম আরো ইনকাম বিষয়ক লেখা পড়তে চাইলে Mubin Pedia ভিজিট করতে পারেন। সকলে ভালো থাকবেন, ধন্যবাদ।
মুবিন পিডিয়ার নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url