টাইপ ১ ও টাইপ ২ ডায়াবেটিস এর পার্থক্য | জানুন লক্ষন ও প্রতিকার

বর্তমানে ডায়াবেটিস একটি আতঙ্কের নাম। আমাদের জীবন যাত্রার অব্যবস্থাপনার কারণে প্রায় প্রতি ঘরে ঘরেই ডায়াবেটিসের উপস্থিতি। অনেক সময় তেমন কোনো লক্ষণ প্রকাশ পায় না বলে অনেকে বুঝতেই পারে না তারা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। তবে ডায়াবেটিসের লক্ষণ এবং বৈশিষ্ট্যগুলো যদি জানা থাকে তাহলে আমরা মোটামুটি ধারণা করতে পারি টাইপ ১ নাকি টাইপ ২ কোন ধরনের ডায়াবেটিসে একজন ব্যক্তি আক্রান্ত।
টাইপ ১ ও টাইপ ২ ডায়াবেটিস এর পার্থক্য | জানুন লক্ষন ও প্রতিকার

ডায়াবেটিস মূলত দুই প্রকার- টাইপ ১ ডায়াবেটিস এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিস। “স্বাস্থ্য” এর আজকের এই পর্বে আমরা জানার চেষ্টা করব টাইপ ১ এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিসের বৈশিষ্ট্য, লক্ষণ এবং পার্থক্য। তো চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে নেই। আশা করি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়বেন।

ডায়াবেটিসের লক্ষণ

টাইপ ১ ডায়াবেটিসের উপসর্গগুলো সাধারণত হঠাৎ শুরু হয় এবং তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখায়। এই ধরনের ডায়াবেটিস সাধারণত অল্পবয়স্ক অর্থাৎ শিশু, কিশোর, তরুণ এদের মধ্যে হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। টাইপ অন ডায়াবেটিসের সাধারণ লক্ষণ গুলি নিম্নরূপ
  • দ্রুত ওজন কমে যাওয়া
  • ঘন ঘন প্রস্রাব
  • অতিরিক্ত ক্ষুধা এবং তৃষ্ণা অনুভূত হওয়া
  • ক্লান্তি বোধ করা
  • চোখে ঝাপসা দেখা
  • বমি বমি ভাব হওয়া
  • অনেক সময় বমি করে ফেলা ইত্যাদি।
টাইপ ২ ডায়াবেটিস সাধারণত বয়স্ক ব্যক্তিদের বেশি হয়ে থাকে। তবে মাঝে মাঝে টাইপ টু ডায়াবেটিসের কোন লক্ষণ থাকে না আবার কোন কোন সময় কিছু উপসর্গ প্রকাশ পায়। নিচের লক্ষণ গুলো যদি লক্ষ্য করতে পারেন তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
  • ত্বক শুকিয়ে যাওয়া
  • ত্বকে চুলকানি হওয়া
  • শরীরের যে কোন ক্ষত সহজে না শুকানো
  • ঝাপসা দৃষ্টি হওয়া
  • অকারণে বিরক্তি বোধ করা
  • বমি করা বা বমি বমি ভাব হওয়া
  • হাত ও পায়ে খিচুনি এবং অসারতা দেখা দেওয়া
  • ক্ষুধা এবং তৃষ্ণার পরিমাণ বেড়ে যাওয়া
  • ঘন ঘন প্রস্রাব করা
  • ওজন অস্বাভাবিকভাবে কমে যাওয়া
  • সব সময় দুর্বলতা অনুভব করা।
টাইপ ১ ও টাইপ ২ ডায়াবেটিস এর পার্থক্য

সময়

দুই ধরনের ডায়াবেটিসের মধ্যে সময় একটি বড় পার্থক্য। যেমন টাইপ ১ ডায়াবেটিস খুব দ্রুত শুরু হয় এবং এর লক্ষণ গুলো হঠাৎ একসাথে সবগুলোই দেখা দেয়। যেখানে টাইপ ২ ডায়াবেটিস এর লক্ষণ গুলো ধীরে ধীরে প্রকাশ পায় এবং ধীরে ধীরে বিকাশ লাভ করে। মনে রাখতে হবে টাইপ ১ ডায়াবেটিস হলে অবশ্যই তীব্র আকারে লক্ষণ গুলো প্রকাশ পাবে। তবে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে প্রাথমিক অবস্থায় ডায়াবেটিস হয়ে গেলেও লক্ষণ গুলো প্রকাশ নাও পেতে পারে।

ইনসুলিন

টাইপ ১ ডায়াবেটিস এর অর্থ হল আপনার শরীর পর্যাপ্ত পরিমাণে ইনসুলিন তৈরি করতে পারে না। অপরদিকে টাইপ ২ ডায়াবেটিস হলে বুঝতে হবে আপনার শরীরে ইনসুলিন তৈরি হলেও সেই ইনসুলিন সঠিকভাবে ব্যবহার করার সক্ষমতা আপনার শরীরের নেই। টাইপ ওয়ান ডায়াবেটিস একটি অটো ইমিউন সিস্টেম অর্থাৎ আপনার শরীরের যে ইমিউন সিস্টেম আছে সেটি অগ্নাশয়ের বিভিন্ন কোষগুলিকে উদ্দীপিত করে যার কারণে ইনসুলিন তৈরি হয়। 
তবে উজ্জীবিত কোষগুলি পরবর্তীতে শেষ হয়ে গেলে আপনার শরীর নতুন করে আর ইনসুলিন তৈরি করতে পারে না যেটি রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। অর্থাৎ আপনার শরীর রক্তের শর্করা আর নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গিয়েই ডায়াবেটিস হয়। অপরদিকে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে আপনার শরীর সময়ের সাথে সাথে ডায়াবেটিস বৃদ্ধির সাথে সামঞ্জস্য রেখে ইনসুলিন প্রতিরোধী হয়ে ওঠে। 

এর অর্থ হল শরীরে ইনসুলিন উৎপন্ন হলেও রক্তের শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে হলে আরো অধিক পরিমাণ ইনসুলিন এর প্রয়োজন পড়বে। কোন কোন ক্ষেত্রে শরীরের প্রয়োজনে অগ্নাশয় কে অধিক পরিমাণ কাজ করতে হয় বিধায় এটি পর্যাপ্ত পরিমাণে ইনসুলিন উৎপাদন বন্ধ করে দেয়। টাইপ ১ ডায়াবেটিস একটি অটো ইমিউন রোড যেখানে টাইপ ২ ডায়াবেটিস একটি বিপাকীয় রোগ।

বয়স

টাইপ ১ ডায়াবেটিস সাধারণত কম বয়সীদের অর্থাৎ শিশ, কিশোর, তরুণ এর মধ্যে হওয়ার সম্ভাবনা থাকে বেশি। টাইপ ওয়ান ডায়াবেটিস যদিও কম বয়সে হয় তবে বয়স বাড়ার সাথে সাথে এটি শরীরে থাকে এবং বিকশিত হতে পারে। মনে রাখা দরকার কম বয়সে হয় বলে বয়স বেশি হলে যে চলে যাবে ব্যাপারটি সেরকম নয়। অপরদিকে টাইপ ২ ডায়াবেটিস যেকোনো বয়সেই হতে পারে তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে বয়স্কদের মধ্যে এটি পরিলক্ষিত হয়। 
আপনি যদি কিছু ঝুঁকির মধ্যে থাকেন তবে কম বয়স হলেও আপনার টাইপ ২ ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। এই ঝুঁকির কারণগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল অলসতা, পারিবারিক ইতিহাস অর্থাৎ পরিবারে বাবা-মায়ের ডায়াবেটিস থাকলে, বেশি ওজন এবং বিশেষভাবে আফ্রিকান, এশিয়ান এবং আমেরিকান বংশোদ্ভূত হওয়া।

কমন রোগ

বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে টাইপ ১ ডায়াবেটিসের চেয়ে টাইপ ২ ডায়াবেটিস বেশি কমন অর্থাৎ ডায়াবেটিস রোগীর মধ্যে প্রায় ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ রোগী টাইপ ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। বেশিরভাগ টাইপ ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীরা তাদের নিজস্ব জীবনযাত্রার মান, পছন্দ, উদাসীনতার কারণেই আক্রান্ত হয়ে থাকেন অর্থাৎ তাদের শরীর ইনসুলিন প্রতিরোধী হয়ে ওঠে। 
এসব বিশৃংখলার মধ্যে রয়েছে অতিরিক্ত ওজন, শারীরিক পরিশ্রম খুব কম করা, অস্বাস্থ্যকর অর্থাৎ অতিরিক্ত মসলা, তেলে ভাজা খাবার খাওয়া ইত্যাদি। তবে অনেক সচেতন ব্যক্তি রয়েছেন যারা বার্ধক্য এবং জেনেটিক্স এর কারনে টাইপ ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে পারেন।

প্রতিরোধ

মনে রাখতে হবে যে টাইপ ওয়ান ডায়াবেটিস প্রতিকার করা সম্ভব না হলেও টাইপ ২ ডায়াবেটিস প্রতিরোধ যোগ্য। টাইপ ২ ডায়াবেটিসের জন্য যে কারণগুলি দায়ী সেগুলোকে আমরা মোটামুটি ভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। যেমন সুষম খাবার খাওয়া স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিশ্রম করা পরিবারে বাবা মান ডায়াবেটিস থাকলে সচেতন হওয়া ইত্যাদি। 

এজন্য ট্যাপ ২ ডায়াবেটিস হলে সচেতনতার সাথে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। কিন্তু টাইপ ১ ডায়াবেটিস একটি অটো ইউনিয়ন রোগ যা আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। সুতরাং টাইপ ১ ডায়াবেটিস হলে চিকিৎসকের কড়া নির্দেশনা অনুযায়ী জীবন যাপন পরিচালনা করতে হবে।

বিকল্প চিকিৎসা

টাইপ ১ ডায়াবেটিসের চিকিৎসার জন্য সাধারণত ইনসুলিন অপরিহার্য হয়ে পড়ে। কারণ এই টাইপের ডায়াবেটিসের প্রধান সমস্যা হল ইনসুলিন তৈরি না হওয়া আর তাই পর্যাপ্ত ইনসুলিন এর জন্য প্রধান চিকিৎসা হল অতিরিক্ত ইনসুলিন গ্রহণ করা। তবে কতটুকু ইনসুলিন নিতে হবে সেটি অবশ্যই চিকিৎসকের পারামর্শ অনুযায়ী গ্রহণ করতে হবে। 
অপরদিকে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের চিকিৎসার জন্য সব সময় ইনসুলিন অপরিহার্য হয়ে পড়ে না। এর বিকল্প কিছু চিকিৎসাও রয়েছে যেমন মুখে খাবার ওষুধ, বিভিন্ন এক্সারসাইজ বা অন্য কোন থেরাপি যেটা চিকিৎসক ভালো বুঝবেন। একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক আপনাকে পরামর্শ দিবেন কিভাবে আপনি টাইপ ২ ডায়াবেটিসের উপসর্গগুলোকে মোকাবেলা করতে পারেন। তবে উভয় প্রকার ডায়াবেটিসের চিকিৎসার জন্য নিজে থেকেই চিকিৎসা পদ্ধতি বা ব্যবস্থা পরিবর্তন করবেন না এতে পরিস্থিতি আরো জটিল হতে পারে।

ডায়াবেটিস সম্পর্কে বিশেষ কিছু তথ্য

  • টাইপ ১ এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিস উভয়ে বংশগত কারণ থেকে হতে পারে।
  • পরিবারের কারো যে কোন প্রকারের ডায়াবেটিস থাকার অর্থ এই নয় যে আপনার ডায়াবেটিস নিশ্চিত ভাবেই হবে। তবে আপনার ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি থাকবে অন্য পরিবারের সদস্যদের চেয়ে যাদের ডায়াবেটিসের ইতিহাস নেই।
  • কোন ব্যক্তি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়া মানেই সে ব্যক্তির শরীরে শর্করার নিয়ন্ত্রণ নেই।
  • ইনসুলিন রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে কমাতে সাহায্য করে। আর ইনসুলিনের কার্যকারিতা বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন গ্লুকোজ।
  • চিকিৎসা গ্রহণের পরে ডায়াবেটিস কিছুটা স্বাভাবিক বোধ করলে নিজে থেকেই ওষুধ খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত নয়। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
  • চিকিৎসক ডায়াবেটিস রোগীদের নিজ দায়িত্বে অর্থাৎ নিজেকেই ইনসুলিন গ্রহণ করতে বলেন। অন্যের মাধ্যমে ইনসুলিন নেয়া ঠিক নয়। সাধারণত বেশিরভাগ রোগী কলমের মতো চিকন দেখতে সিরিঞ্জের মাধ্যমে ইনসুলিন নিয়ে থাকেন।
  • সিরিঞ্জের গায়ে কিছু দাগ কাটা থাকে। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী কোন দাগ পর্যন্ত কতটুকু ইনসুলিন নিতে হবে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকা উচিত।
  • ডায়াবেটিস নির্ণয় করার জন্য খাবার আগে একবার এবং খাবার গ্রহণের ঠিক দুই ঘন্টা পরে রক্ত দেওয়া উচিত। এই সময়ের কম বা বেশি করা উচিত নয়।
  • টাইপ ১ এবং টাইপ ২ উভয় প্রকার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা না হলে নিম্নলিখিত সমস্যাগুলির উদ্ভব হতে পারে যেমন
  1. ডিসলিপিডেমিয়া বা উচ্চ কোলেস্টেরল
  2. স্ট্রোক
  3. হৃদ রোগ
  4. ত্বকের সংক্রমণ
  5. পায়ের আলসার
  6. অন্ধত্ব
  7. অঙ্গহানি
  8. কিডনি ড্যামেজ
  9. উচ্চ রক্তচাপ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের চিকিৎসকের পরামর্শ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে পুষ্টিকর এবং সুষম খাবার খান। ভাজাপোড়া তেল মশলাযুক্ত খাবার যেগুলো খেতে খুব সুস্বাদু এ ধরনের খাবার পরিহার করুন। স্বাস্থ্যকর খাবারের মধ্যে রয়েছে সব ধরনের ফলমূল, সব ধরনের সবজি, মাছ, ডিম, কম চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত খাবার, যে কোন ফলের বীজ, বাদাম, মটরশুটি এবং পরিমাণমতো মাংস। যেসব খাবারে কার্বোহাইড্রেট অর্থাৎ শর্করা রয়েছে খেয়াল রাখতে হবে সেসব খাবার সারাদিনে খুব কম পরিমাণে খাওয়া উচিত যেমন ভাত, রুটি, আলু ইত্যাদি।
পর্যাপ্ত পরিশ্রম করুন। আপনি যদি সারাদিন অফিসে বসে থাকা চাকরি করেন তবে প্রতি এক ঘণ্টা পরপর উঠুন, একটু হাঁটাহাঁটি করুন। সকালে অফিস যান এবং বিকালে অফিস থেকে বাসায় আসুন সম্পূর্ণ হেঁটে। হাটার সুযোগ না থাকলে নিয়মিত দিনে এক থেকে দেড় ঘন্টা ব্যায়াম করুন।

মানসিক চাপ কমান। স্ট্রেসের কারণে এক ধরনের হরমোন নিঃসৃত হয় যা ইনসুলিনের কার্যক্রম কে ব্যাহত করে। ফলে রক্তে শর্করা বেড়ে গিয়ে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই মানসিক চাপ বা স্ট্রেস কমাতে নিচের কাজগুলি করতে পারেন।
  • বই পড়ুন
  • যোগ ব্যায়াম করতে পারেন
  • পত্র-পত্রিকা জার্নাল পড়তে পারেন
  • বন্ধুদের সাথে সময় কাটাতে পারেন
  • সৃজনশীল কোন কাজে নিজেকে নিয়োজিত রাখতে পারেন
  • গাছ লাগানো ও পরিচর্যা করতে পারেন ইত্যাদি।
শেষ কথা
সচেতনতাই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত একজন ব্যক্তিকে রক্ষা করতে পারে। ডায়াবেটিসের বিভিন্ন লক্ষণ সম্পর্কে ওগুলো আলোচনা করা হলো এসব লক্ষণের কোন একটি দেখা দেওয়া মাত্রই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। চূড়ান্ত খারাপ পরিণতি আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করবেন না। আমাদের মনে রাখতে হবে, ডায়াবেটিস সম্পূর্ণ নিরাময়যোগ্য অসুস্থতা নয় তবে এটিকে সচেতনতার সাথে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।

আমাদের ওয়েবসাইটে এসে লেখাটি পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। এ ধরনের আরও তথ্যবহুল এবং উপকারী লেখা পড়তে চাইলে নিয়মিত ভিজিট করুন আমাদের এই ওয়েবসাইট। লেখাটি ভালো লেগে থাকলে নিজে শেয়ার করুন এবং বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। ভালো থাকবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মুবিন পিডিয়ার নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url