নিজেকে স্মার্ট দেখানোর কৌশল | স্মার্ট হওয়ার সহজ ১৫ উপায় | পর্ব ০২

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন মানুষের সাথে মেলামেশা করি। বন্ধুবান্ধব, অফিসের সহকর্মীদের সাথে আমাদের উঠাবসা করতে হয়। তবে সবাই একরকম হয় না, এদের মধ্যে কেউ কেউ আছে যাদের আমরা স্মার্ট বলি বা একটু অন্যরকম পজিটিভ দৃষ্টিতে দেখি। অনেকেই হয়তো মনে মনে ভাবেন এই লোকটি এত স্মার্ট কিভাবে হলো অথবা কিভাবে স্মার্ট হওয়া যায়?
নিজেকে স্মার্ট দেখানোর কৌশল  স্মার্ট হওয়ার সহজ ১৫ উপায়

“লেখাপড়া” এর আজকের এ পর্বে আমরা জেটিএম কনসাল্টিং এর প্রতিষ্ঠাতা জুই টুরান্ডট এর লেখা নিবন্ধ থেকে কিছু জানার চেষ্টা করব যেখানে তিনি স্মার্ট হতে আমাদের কি কি বিষয় খেয়াল করা উচিত তা আলোচনা করেছেন, যে বিষয়গুলো খুবই সহজ এবং সাধারণ কিন্তু আমরা হয়তো নজরে আনি না। এই আর্টিকেলের প্রথম পর্ব যদি না পড়ে থাকেন তাহলে এখান থেকে পড়ে নিতে পারেন। তো চলুন জেনে নেই, আশা করি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়বেন।

বিভিন্ন শৈল্পিক কাজ করুন

আপনার অবসর সময়কে বিভিন্ন রকম সৃজনশীল কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে পরিচালিত করুন। সৃজনশীলতা একটি বিশেষ গুণ যাকে নিয়মিত চর্চার মাধ্যমে বিকশিত করতে হয়। সৃজনশীলতার মধ্যে বিভিন্ন শৈল্পিক কার্যকলাপ রয়েছে যেমন বিভিন্ন দৃশ্য অংকন করা, সেগুলোকে রং তুলির আঁচড়ে বাস্তবে রূপ দেওয়া, বিভিন্ন ভাস্কর্য তৈরি করা, কবিতা আবৃত্তি করা অভিনয় করা বিভিন্ন খেলাধুলা করা ইত্যাদি। 

সৃজনশীলতা আপনার জীবনের বিভিন্ন সমস্যা গুলিকে দ্রুত মোকাবেলা করতে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। বিভিন্ন শৈল্পিক কাজ আপনার সৃজনশীলতার দক্ষতাকে যেমন বাড়িয়ে তোলে তেমনি নির্দিষ্ট গণ্ডির বাইরে থেকেও আপনাকে চিন্তা করতে উদ্বুদ্ধ করে।

গণিত চর্চা করুন 

স্মার্ট হওয়ার অর্থ শুধু পোশাক-আশাক এবং চেহারাতেই স্মার্ট হওয়া নয়। স্মার্ট হতে হবে মস্তিষ্কে অর্থাৎ বুদ্ধিবৃত্তিক হতে হবে। আর বুদ্ধিদীপ্ত হতে হলে মস্তিষ্ককে অতিমাত্রায় উর্বর করতে হবে। আমরা মস্তিষ্ককে যত বেশি কাজে লাগাবো আমাদের মস্তিষ্ক ততই উর্বর হবে। 

এর জন্য আমরা বেশি বেশি গণিত করতে পারি, গণিতের বিভিন্ন ফর্মুলা এবং হিসাব-নিকাশ গুলো চর্চা করতে পারি। এসব হিসাব-নিকাশে কঠিন এবং দীর্ঘমেয়াদী চিন্তাভাবনা গুলো আমাদের মস্তিষ্ককে আরো কর্মক্ষম করবে এবং আরো উন্নত ও দ্রুত চিন্তা করতে সহায়তা করবে।

বিভিন্ন পাজল সমাধান করুন

বুদ্ধি বাড়ানোর জন্য একটি কার্যকরী উপাদান হতে পারে বিভিন্ন পাজল সমাধান করা যেমন রুবিক্স কিউব। এসব পাজল সমাধান করার ফলে একদিকে যেমন আপনার মানসিক সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে তেমনি অন্যদিকে চিন্তাশক্তির পরিধি বৃদ্ধি পাবে। বেশ কিছু ক্রিটিকাল মুহূর্তে উপযুক্ত সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হবেন। এছাড়াও সুডোকু রয়েছে যেগুলো খুব সহজে বিভিন্ন পেপার পত্রিকায়, বই অথবা অনলাইনে ফ্রিতেই পাওয়া যায়। 

মস্তিষ্কের ভেতরের বিভিন্ন নার্ভ বা স্নায়ু গুলো এক ধরনের পেশি, এগুলোকে ব্যায়ামের মাধ্যমে উজ্জীবিত রাখতে হয়। আর মস্তিষ্কের স্নায়ুগুলোকে উজ্জীবিত রাখার জন্য সুন্দর হাতিয়ার হতে পারে সুডকু, রুবিক্স কিউব এর মত পাজল।

গল্প বা কবিতা লেখার চেষ্টা করুন

ব্রেনকে সচল রাখা এবং সৃজনশীলতার আরেকটি উৎকৃষ্ট উদাহরণ হল গল্প বা কবিতা লেখার চেষ্টা করা। একটি গল্প বা কবিতা যখন লিখবেন তখন আপনার মনের কল্পনাকে কাজে লাগিয়ে আপনি লিখার চেষ্টা করবেন। এর ফলে আপনার চিন্তাশক্তি যেমন বাড়বে আপনার কল্পনা শক্তিও বাড়বে। নতুন কিছু আবিষ্কার করার প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠবেন। 

এই আবিষ্কারের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন জিনিসপত্র, বিভিন্ন পরিস্থিতি, কথোপকথন, বিভিন্ন চরিত্র ইত্যাদি। শুধু আবিষ্কারই নয় আপনার কল্পনার শক্তিকে আপনি অন্যদের সামনে কতটা সুচারুরূপে উপস্থাপন করতে পারছেন সেই দক্ষতারও বহি:প্রকাশ ঘটে গল্প কবিতা লেখার মাধ্যমে। অন্যদের চেয়ে আপনি হয়ে উঠবেন আরো বেশি রুচিশীল, পরিমার্জিত।

মনোযোগ দিয়ে অন্যকে শুনুন

স্মার্ট লোকেদের একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো মনোযোগ দিয়ে কিছু শোনা। আপনি সমর্থন করেন না বা আপনার পছন্দ নয় এরকম একটি বিতর্কিত বিষয়ে কথা বলার সময় ও অপর প্রান্তের ব্যক্তির কথাটি মনোযোগ দিয়ে শুনুন। আপনার নিজস্ব মতামত তার কথার উপর চাপিয়ে না দিয়ে বরং কিছু প্রশ্ন করতে পারেন। 

এতে আপনার বিশ্বাস সম্পর্কে যেমন আপনি ওয়াকিবহাল হবেন ঠিক তেমনি তাদের চিন্তাধারা থেকেও আপনি কিছু জ্ঞান অর্জন করতে পারেন। তাই নিজের জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে বুদ্ধিমান হওয়ার জন্য অন্যকে ভালো করে শুনতে হবে।

সাধারণ মানুষের প্রতি সরল এবং সুন্দর হন

অন্যদের কাছে আপনি তখনই সুন্দর হবেন যখন তাদের প্রতি আপনি দয়ালু হবেন। মুখে একটু হাসি দিয়ে চেহারায় সরলতাই আপনাকে দিতে পারে অনেক কিছু। মানুষের আচার-আচরণের প্রতি আপনার সরলতার অর্থ হল আপনি তাদের জীবন, ধর্ম, বৈশিষ্ট্য, মতাদর্শ সবকিছুর প্রতি আগ্রহী। এই বিষয়গুলো থেকেই আপনি অনেক কিছুই শিখতে পারেন। 

আপনি অন্যদের চেয়ে কত বেশি জানেন অন্যরা কত কম জানল এই বিষয়গুলো কিন্তু আপনাকে বুদ্ধিমান করবে না। একটি অত্যন্ত জটিল বিষয়কে কত সহজে অন্যদের সামনে উপস্থাপন করতে পারছেন এটিই আপনাকে অন্যদের চাইতে বুদ্ধিমান করে তুলবে।

প্রচুর বই পড়ুন

বই আমাদের পরম বন্ধু। বই শুধু আমাদের অবসরের সঙ্গীই নয় বরং আমাদের জ্ঞান বৃদ্ধি করতেও বইয়ের জুড়ি নেই। সব সময় বা সব ধরনের বই পড়তে আপনার ভালো নাও লাগতে পারে তবে প্রতিদিনই কিছু সময় করে যদি বই পড়েন তবে বিভিন্ন ধারণা এবং অভিজ্ঞতার সঙ্গে পরিচিত হতে পারবেন যেগুলো বাস্তব জীবনে অনেক সমস্যার সমাধানে সেগুলো কাজে লাগাতে পারবেন।

শব্দভাণ্ডার সমৃদ্ধ করুন

প্রত্যেকদিন কিছু পড়ার অভ্যাস করুন। খবরের কাগজ, বিভিন্ন পত্রিকা, গল্প উপন্যাসের বই, অনলাইনে যে কোন কিছু পড়তে পারেন আর তার সাথে সবচাইতে ভালো হয় প্রতিদিন নিয়ম করে যদি অভিধান বা ডিকশনারি পড়েন। ডিকশনারি থেকে প্রতিদিনই কোন একটি বিষয়ের সংজ্ঞা অথবা একটি শব্দ জানুন। 

নিশ্চিত থাকুন এভাবে প্রতিদিন নতুন শব্দ জানতে আপনার বিরক্ত লাগবে কিন্তু কথায় আছে বিন্দু বিন্দু জল করে হয় সিন্ধু। তাই এক বছর পর দেখবেন আপনার শব্দভাণ্ডার কতটা উন্নত হয়েছে। স্মার্ট লোকেদের শুধু কাজে নয় কথায়ও স্মার্ট হতে হয়। শুদ্ধ উচ্চারণ, পরিস্কার পরিশীলিত শব্দ চয়ন এবং ব্যাকরণগত নির্ভুলতা সবকিছু মিলিয়েই একজন স্মার্ট লোকের কথা সবাই মনোযোগ দিয়ে শুনে।

নিজেকে শিক্ষিত করুন

নিজেকে শিক্ষিত করার অন্যতম অর্থ হচ্ছে নিজেকে জানুন এবং আপনার চারিপাশের পৃথিবীকে জানুন। স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাপ্ত ডিগ্রী অর্জন এবং মাথায় পুঁথিগত বিদ্যা স্টোর করে রাখাই শুধু শিক্ষিত মানুষের কাজ নয়। প্রতিনিয়ত যা ঘটছে সে সম্পর্কে নিজেকে আপডেট রাখতে দেশ-বিদেশের খবর। 

ভালো কোন লেখকের গল্প উপন্যাস, ভালো গল্পের কোন মুভি, জনকল্যাণকর কোন বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার, টেলিভিশনে প্রচারিত বিভিন্ন শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান ইত্যাদি সম্পর্কে জ্ঞান রাখতে পারেন। স্মার্ট লোকেরা জ্ঞানী হয় আর জ্ঞানী হতে হলে আপনার নিজের দেশ তথা পুরো বিশ্ব সম্পর্কে সম্যক ধারণা থাকা জরুরী।

অর্জিত জ্ঞান কাজে লাগান

আপনার অর্জিত জ্ঞান বিভিন্ন পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যবহার করুন। মনে রাখবেন মানুষ যে কোন সমস্যায় একজন জ্ঞানী এবং অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ব্যক্তির কাছেই পরামর্শ নিতে যায়।

পড়াশোনায় নিজেকে ব্যস্ত রাখুন

আপনি স্মার্ট হতে চাইলে জ্ঞান অর্জনের বিকল্প কিছু নেই। তাই একাডেমিক লেখাপড়ার পাশাপাশি কোন যে কোন বিষয়ে জ্ঞান অর্জনের জন্য যথেষ্ট ধৈর্য ধারণ করতে হবে। মনে রাখবেন রাতারাতি কোনকিছুই সম্ভব নয়। একদিন দুদিন যে কোন বিষয়ে পড়ে অনেক জ্ঞানী হয়ে যাওয়ার ধারণা বোকার স্বর্গে বাস করার শামিল। 

জ্ঞানী হওয়ার জন্য জ্ঞান চর্চা করা একটি অধ্যবসায়। অন্যদের চেয়ে নিজেকে এগিয়ে রাখতে চাইলে এবং সত্যিকারের স্মার্ট হতে চাইলে আপনাকে নিয়মিত জ্ঞান অর্জনের জন্য যথেষ্ট পরিমাণ সময় খরচ করতে হবে।

বেশি বেশি প্রশ্ন করুন

পৃথিবীতে কোন মানুষই পৃথিবীর সব কিছু জানে না, প্রত্যেকটা মানুষের ক্ষেত্রেই কিছু না কিছু অজানা বিষয় থাকে। কোন অজানা বিষয় জানতে অনবরত প্রশ্ন করে যাওয়া আপনাকে অন্যদের চেয়ে অনেক এগিয়ে রাখবে। কারন আপনি যত প্রশ্ন করবেন তত অজানাকে নতুন করে জানবেন, আপনার মস্তিষ্কে জ্ঞানের পরিধি বাড়বে। 

তাই মনের সমস্ত সংকোচ ঝেড়ে ফেলে দিয়ে প্রশ্ন করুন এবং উত্তর দিন। কোন বিষয়ে উত্তর দিতে থাকলে আপনার অর্জিত জ্ঞানগুলো নিয়মিত চর্চার মধ্যে থাকে। এভাবে প্রশ্ন করা এবং উত্তর দেয়ার অভ্যাস চালু রাখলে একসময় আপনি নিজেই নিজেকে অন্যদের চেয়ে স্মার্ট হিসেবে আবিষ্কার করবেন।

শেখার চেষ্টা করুন

সবকিছুর মধ্যেই ভালো শিক্ষণীয় বিষয় থাকে, আমাদের সবার সেই ভালো বিষয়টা আবিষ্কার করার মন-মানসিকতা এবং চোখ থাকে না। তবে আপনি স্মার্ট হতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে সেই বিষয়ে পারদর্শী হতে হবে। আপনি যদি টেলিভিশনে একটি কার্টুন দেখেন তবে তার ভেতর থেকেও শিক্ষনীয় কি আছে সেটি আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে। 

তাছাড়া আধুনিক প্রযুক্তির যুগে তথ্যের অনেক উৎস রয়েছে টেলিভিশন ছাড়াও যেমন কম্পিউটার, ইন্টারনেট বিভিন্ন প্রকার তথ্যের বই ইত্যাদি। আপনার শোবার ঘর থেকে শুরু করে চারপাশের পৃথিবী থেকে আপনি যত বেশি শিখবেন তত বেশি স্মার্ট হবেন।

নতুন ভাষা শেখার চেষ্টা করুন

যে কোন দেশের নতুন ভাষা আপনাকে স্মার্ট করে তুলতে পারে। মনে প্রশ্ন আসতে পারে কিভাবে? যে কোন ভাষা একটি জাতির বৈশিষ্ট্য বিভিন্ন রীতিনীতি ইত্যাদি প্রকাশ করে থাকে। বিভিন্ন বই, ইন্টারনেটের মাধ্যমে একটি ভাষা সম্পর্কে যখন আপনি জানবেন তখন সেই ভাষা সংশ্লিষ্ট রীতিনীতি, সেই দেশের কৃষ্টি কালচার সকল বিষয়ে আপনি অবগত হবেন। 

পরবর্তীতে সে দেশে যদি যান অথবা কাউকে কোন তথ্য দেওয়ার প্রয়োজন পড়লে আপনি স্মার্টলি সে দেশ সম্পর্কে তথ্য দিতে পারবেন। তবে ভাষা শেখার বিষয়টি সবার কাছে আনন্দদায়ক না হলেও বিষয়টিকে মজার করে নিতে হবে এবং এটার জন্য প্রচুর সময় দিতে হবে।

ভ্রমন করুন

ভাষা শেখার মত বিভিন্ন স্থান ভ্রমণও আপনাকে স্মার্ট করে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। নিজের দেশের বিভিন্ন শহর ভ্রমণের পাশাপাশি অন্যান্য দেশ ভ্রমণ আপনাকে বিস্মিত করে তুলবে যে, এই বিশ্বে কত প্রজাতির প্রাণী, কত জাতি বর্ণের মানুষ, ভিন্ন জনগোষ্ঠীর দেশ রয়েছে। 

তাদের প্রত্যেকের আলাদা আলাদা সংস্কৃতি, কথা বলার ধরন, অন্যদের সাথে আচরণবিধি ইত্যাদি বিষয়গুলো আপনাকে যেমন মজা দেবে একই সাথে আপনার মনের চিন্তার খোরাক যোগাবে যা শেষ পর্যন্ত আপনাকে কথায়, চিন্তায় এবং আচরণে স্মার্ট করে তুলবে।

উপসংহার

স্মার্ট হতে গেলে সব সময় যে দামী জামা কাপড় বিলাসবহুল জীবনযাপন করতে হবে বিষয়টি একদমই সেরকম নয়। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পোশাক, সুন্দর বাচনভঙ্গি, ছিমছাম থাকার পাশাপাশি জ্ঞানের জ্যোতি থাকারও প্রয়োজন স্মার্ট হবার জন্য। আজকের উপরের আলোচনায় জ্ঞানের বুদ্ধিদীপ্ত অংশটিকে প্রাধান্য দিয়ে স্মার্ট হওয়ার বিষয়গুলোকে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করা হয়েছে। 

গ্রামের অনেক অশিক্ষিত ব্যক্তি হঠাৎ করে ‘“আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ” অবস্থায় পরিণত হলে তারও কিন্তু দামি গাড়ি বাড়ি সবকিছুই থাকে তবে মানুষ কিন্তু তাকে স্মার্ট বলে সম্বোধন করে না। কারণ তার কাছে অর্থ থাকলেও জ্ঞান নেই।

আজকে এ পর্যন্তই। আর এ ধরনের আরো লেখা পড়তে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন, ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। নতুন কিছু জানার আগ্রহ থাকলে কমেন্ট বক্সে লিখে জানাতে পারেন। ধন্যবাদ।

তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মুবিন পিডিয়ার নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url