মসজিদুল আকসার ১১ বিস্ময়কর তাৎপর্য
মুসলিম সম্প্রদায়ের এক আবেগের নাম মসজিদুল আকসা। আল আকসা মসজিদের ধর্মীয় ও ঐতিহাসিক গুরুত্বের বিষয়ে অনেকের জানা থাকলেও মসজিদুল আকসার ১১ বিস্ময়কর তাৎপর্য সম্পর্কে অনেকেরই জানা নেই। এই বিষয়ে আজকের এই লেখায় আমরা জানার চেষ্টা করব।
"ইসলামিক তথ্য" এর আজকের এই পর্বে আমরা মসজিদুল আকসার ১১ বিস্ময়কর তাৎপর্য সম্পর্কে জানার চেষ্টা করব। আশা করি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়বেন।
মসজিদুল আকসার ১১ বিস্ময়কর তাৎপর্য
মুসলিম সম্প্রদায়ের লোক আল-আকসা মসজিদের নাম শুনেননি এমনটা খুঁজে পাওয়া মুশকিল। মধ্যপ্রাচ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান হচ্ছে ফিলিস্তিন যার ভেতরে একটি উল্লেখযোগ্য স্থাপনা আল আকসা মসজিদ। এই আল আকসা মসজিদকে ঘিরে মানুষের আবেগ, উচ্ছ্বাস, কৌতূহল এর শেষ নেই।
আমাদের জানা দরকার আসলে মসজিদুল আকসার বিস্ময়কর কি এমন তাৎপর্য রয়েছে যার জন্য মক্কা এবং মদিনার মসজিদের পরেই আল আকসা মসজিদের স্থান। তো চলুন আর কথা না বাড়িয়ে জেনে নেই মসজিদুল আকসার ১১ বিস্ময়কর তাৎপর্য।
পবিত্র ভূমি
মসজিদুল হারাম এবং মসজিদে নববী এর পরে একমাত্র মসজিদুল আকসাকেই পবিত্র ভূমি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে পবিত্র কোরআনে। এ সম্পর্কে মহান আল্লাহ তাআলা নিজেই পবিত্র কোরআনে তার বান্দাদের মসজিদুল আকসা কে পবিত্র ভূমি হিসেবে উল্লেখ করে সেখানে প্রবেশ করার নির্দেশ দিয়েছেন।
এই তিনটি ঐতিহাসিক মসজিদ ব্যতীত পৃথিবীর আর কোন মসজিদ সম্পর্কে কোরআন বা হাদিসে কোন উল্লেখ নেই। সে দিক দিয়ে আল-আকসার পবিত্র ভূমি হওয়া একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য।হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আকসায় ভ্রমণ করানো, জান্নাত জাহান্নাম প্রদর্শন করানা এবং চারপাশে অনেক বরকতময় সৃষ্টির দেখা দেওয়ার কথা মহান আল্লাহতালা স্পষ্ট ভাবে পবিত্র কোরআনে উল্লেখ করেছেন।
মেরাজ
পৃথিবীর আর কোন মসজিদ সম্পর্কে কোরআন এবং হাদিসে এত সুন্দর করে বর্ণনা করা নেই। আল-আকসা মসজিদের তাৎপর্য বর্ণনা করতে গেলে অবশ্যই ইসরা এবং মেরাজের বিষয় দুটি সামনে চলে আসে। রাসূল (সা:) এর মসজিদুল হারাম থেকে আল আকসা পর্যন্ত ভ্রমনকে বলা হয় ইসরা এবং আল আকসা থেকে ঊর্ধ্বাকাশের ভ্রমণকে মেরাজ নামে অভিহিত করা হয়।
কাজেই স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে, মেরাজের মত গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার সূত্রপাত হয়েছিল আল-আকসা মসজিদ থেকেই। ইসরা ও মেরাজের ঘটনা রাসুল (সা:) এর জীবনে উল্লেখযোগ্য ঘটনা এবং মহান আল্লাহ তায়ালার বিশেষ অলৌকিক নিদর্শন।
হাদিস থেকে মেরাজের ঘটনার নিম্নরূপ বর্ণনা পাই। সাবিত আল বুনানি (রহিমাহুল্লা) আনাস (রা:) হতে বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেছেন: “আমার সামনে বুরাক উপস্থিত করা হলো। তা শ্বেত বর্ণের লম্বা কায়া বিশিষ্ট একটি জানোয়ার। গাধার চেয়ে বড় এবং খচ্চর অপেক্ষা ছোট। তার দৃষ্টি যতদূর যেত সেখানে পা রাখত।
আমি তাতে আরোহন করে বায়তুল মাকদিসে (আল আকসা) এসে পৌছলাম এবং অন্যান্য নবীগণ যে স্থানে নিজেদের বাহন বাঁধতেন আমিও আমার বাহনকে সেখানে বাঁধলাম।” নবী (সা:) বলেন, “অতঃপর বাইতুল মাকদীসের মসজিদে প্রবেশ করে সেখানে দু’রাকাত সালাত আদায় করলাম তারপর মসজিদ হতে বের হলাম।”
প্রথম কিবলা
একজন মুসলিমের ধর্মীয় অনুভূতির একটি বিশেষ জায়গা দখল করে আছে কিবলা। এই কিবলা সম্পর্কে আমাদের অবশ্যই জানতে হয়। আমরা সম্মান করি এই কিবলাকে, আমরা শ্রদ্ধা করি কারণ এই কিবলার দিকে মুখ করে আমাদেরকে নামাজ পড়তে হয়। সম্মান এবং গুরুত্বের দিক দিয়ে আল আকসা মসজিদ তৃতীয় হলেও এই মসজিদ আমাদের প্রথম কিবলা।
ইসলামের সূচনা লগ্নে নামাজ পড়া যখন ফরজ করা হলো তখন রাসূল (সা:) তার সাহাবীদের নিয়ে আল আকসা মসজিদের দিকে মুখ ফিরে সালাত আদায় করতেন। হিজরতের পরেও বেশ কয়েক মাস পর্যন্ত আমাদের নবী (সা:) আল-আকসার দিকে মুখ ফিরে নামাজ আদায় করতেন। পরবর্তীতে আমাদের নবী (সা:) এর আকাঙ্ক্ষার ভিত্তিতে মহান রাব্বুল আলামিনের নির্দেশে মক্কা কে কিবলা করা হয়।
দ্বিতীয় মসজিদ
এই পৃথিবীতে নির্মিত সর্বপ্রথম মসজিদ বা আল্লাহর ঘর হচ্ছে বাইতুল্লাহ যা মক্কায় অবস্থিত এটা আমাদের সকলেরই জানা। বাইতুল্লা নির্মাণের পরেই নির্মাণ করা হয় আল আকসা মসজিদ। অর্থাৎ আল আকসা মসজিদ মুসলিম সম্প্রদায়ের দ্বিতীয় মসজিদ। এটিও মসজিদুল আকসার জন্য বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।
সহি বুখারি হাদিস থেকে আমরা জানতে পারি আবু যার (রা:) নবীজি (সা:) কে পৃথিবীর সর্বপ্রথম মসজিদ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে তিনি উত্তরে বলেন মসজিদে হারাম। এরপর আবার আবূ যার (রা:) পরবর্তী মসজিদ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে নবীজি (সা:) বলেন মসজিদে আকসা। এরপর আবার তিনি নবীজি (সা:) কে প্রশ্ন করেন দুই মসজিদের মধ্যে সময়ের ব্যবধান সম্পর্কে এবং উত্তরে নবীজি (সা:) বলেন ৪০ বছর।
কেয়ামত সংঘটিত হবে
হাদিস থেকে আমরা জানতে পারি মসজিদুল আকসা অর্থাৎ ফিলিস্তিন থেকেই আমাদের কেয়ামতের পরে শেষ বিচারের দিনের বিচার কার্য শুরু হবে অর্থাৎ এখানে সংঘটিত হবে হাশরের ময়দান। মুসনাদে আহমদ থেকে আমরা জানতে পারি হযরত মায়মুনা (রা:) রাসুল (সা:) কে বাইতুল মুকাদ্দাস সম্পর্কে কিছু জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন বাইতুল মোকাদ্দাস এ হবে হাশরের ময়দান যেটি হবে পুনরুত্থানের জায়গা। এরপর রাসুল (সা:) সবাইকে সেখানে নামাজ আদায় করার পরামর্শ দিয়েছেন কেননা মসজিদুল আকসার এক রাকাত নামাজ অন্যান্য নামাজের তুলনায় এক হাজার গুণ বেশি সওয়াবের।
অনেক নবী রাসূলের স্মৃতি
পবিত্র ভূমি জেরুজালেমে যত নবী রাসুল জন্মগ্রহণ করেছিলেন অথবা আল্লাহর নির্দেশে হিজরত করেছিলেন অন্য কোন অঞ্চলে এত নবী-রাসূল ছিলেন না। তাছাড়া আল আকসা এলাকায় নবী রাসুলদের কবরের সংখ্যা সর্বাধিক অন্যান্য এলাকার চেয়ে। তাই মসজিদুল আকসা হলো নবী রাসুলদের স্মৃতি বিজড়িত একটি স্থান।
নামাজ পড়লে অনেক গুন সাওয়াব
ইবাদতের জন্য আল আকসা মসজিদ যে কতটা বরকতময় এবং ফজিলতপূর্ণ তা ইবনে খুজাইমা হাদিস থেকে স্পষ্ট বোঝা যায়। হযরত আবু দারদা রাদিয়াল্লাহু আনহুর মতে, রাসূলুল্লাহ (সা:) মসজিদুল হারামে এক রাকাত নামাজ ১ লাখ নামাজের সমতুল্য, মসজিদে নববীতে এক রাকাত নামাজ ১ হাজার নামাজের সমতুল্য এবং মসজিদুল আকসায় এক রাকাত নামাজ ৫ শত নামাজের সমতুল্য হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
রাসুলের ভবিষ্যৎবাণী
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে মহান আল্লাহ তা'আলা ভবিষ্যৎবাণী করার বিশেষ ক্ষমতা প্রদান করেছিলেন। আল আকসা মসজিদ নিয়ে নবী ভবিষ্যৎবাণী হল এরকম - শেষ জামানায় মসজিদুল আকসা গোটা বিশ্বের মুসলিমদের কাছে অত্যন্ত প্রিয় হয়ে উঠবে।
পৃথিবীর যেকোনো জায়গা থেকে মসজিদুল আকসা কে দেখার জন্য মানুষ জেরুজালেমে আসবে। এমনকি দূর থেকে দাঁড়িয়ে আল আকসা মসজিদকে দেখার জন্য সামান্য পরিমাণ জমিও তাদের কাছে অত্যন্ত মূল্যবান হবে অথবা দুনিয়া এবং দুনিয়ার মাঝে যত যা কিছু আছে তার চাইতে উত্তম হবে।
পাপ মুক্তি
মক্কা এবং মদিনার মত আল আকসা মসজিদ ও অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ একটি স্থান তা ইতোমধ্যে আমরা জেনেছি। মসজিদুল আকসায় কেউ যদি গুনাহ মাফের আশায় নামাজ আদায় করেন তবে মহান আল্লাহ তা'আলা তাঁর মনের আশা পূরণ করেন অর্থাৎ তার গুনাহ মাফ করে দেন।
আল আকসার নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার পর সুলাইমান (আ:) আল্লাহর কাছে দোয়া করেছিলেন এই ভাবে- যে ব্যক্তি এই মসজিদে এসে নামাজ আদায় করবেন তাকে যেন সেই দিনের জন্য নিষ্পাপ করে দেওয়া হয় যেদিন তিনি জন্মগ্রহণ করেছিল সেই রকম।
মুসনাদে আহমদ থেকে আমরা জানতে পারি আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্পষ্টভাবে বলেছেন, আল্লাহ তায়ালা তার নবী সুলাইমান (আ:) এর দোয়া কবুল করবেন। ইবনু মাযহাব এর এক হাদিস থেকে জানা যায়, মসজিদে আকসায় নামাজ পড়লে আল্লাহ তায়ালা গুনাহ মাফ করে দেন।
ইয়াজুজ মাজুজের বিনাশ
কেয়ামতের যে দশটি আলামত রয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি আলামত হলো শেষ জামানায় ইয়াজুজ মাজুজের আবির্ভূত হওয়া। সহীহ মুসলিম এর এক হাদীসে নবী (সা:) ইয়াজুজ মাজুজ এর ঘটনা বর্ণনা করেছেন এভাবে- তারা ইয়াজুজ মাজুজ সামনের দিকে অগ্রসর হতে থাকবে। একপর্যায়ে তারা জালালে খামার নামক একটি পাহাড়ে গিয়ে উঠবে।
মসজিদুল আকসার পাশে অবস্থিত এই পাহাড়টির নাম জাবালে খামার সেই পাহাড়ে পৌঁছে তারা বলবে আমরা তো ধ্বংস করে ফেলেছি এবার আকাশ মন্ডলীর সত্তাকেও ধ্বংস করে দেয়। এরপর তারা আকাশের দিকে তীর নিক্ষেপ করতে শুরু করবে এবং আল্লাহ রাব্বুল আলামিন সেই তীর গুলোকে রক্তে রঞ্জিত করে তাদের দিকেই নিক্ষেপ করবেন।
এই হাদিসের শেষ থেকে জানা যায়, এরপর নবী ঈসা আলাইহিস সালাম এবং তার সাথীগণ আল্লাহর কাছে দোয়া করলে আল্লাহ তাদের দোয়া কবুল করবেন এবং তাদের ঘাড়ে পোকা সৃষ্টি করে দিবেন ফলে তারা সবাই একসাথে মারা যাবে। এভাবেই ইয়াজুজ মাজুজের ধ্বংসের সাক্ষী হয়ে থাকবে মসজিদুল আকসা।
দাজ্জালের ফেতনা থেকে মুক্ত
কেয়ামত সংঘটিত হওয়ার ঠিক আগে মুহূর্তে পৃথিবীতে দাজ্জালের আগমন ঘটবে। এই দাজ্জাল গোটা পৃথিবীর যেকোনো জায়গায় যেতে পারবে এবং তার প্ররোচনায় বহু মানুষ দলে দলে তার প্রলোভনের সাড়া দিবে। পৃথিবীর প্রতিটি কোনায় যেতে পারলেও দাজ্জাল আল আকসা মসজিদে যেতে পারবেনা ফলে আল আকসা মসজিদ দাজ্জালের ফিতনা থেকে মুক্ত থাকবে।
অবশ্যই পড়ুন
মুসনাদে আহমদ থেকে আমরা জানতে পারি রাসুল (সা:) বলেছেন চারটি মসজিদে প্রবেশ করতে পারবে না দাজ্জাল। মসজিদগুলো হলো মসজিদুল হারাম, মসজিদুন নববী, মসজিদুত তুর এবং মসজিদুল আকসা।
আল আকসায় ভ্রমণ ইবাদতের শামিল
পৃথিবীতে মাত্র তিনটি মসজিদ ব্যতীত অন্য যেকোনো মসজিদে সওয়াবের আশায় ভ্রমণ করা ইসলামে জায়েজ নেই। অনন্য মর্যাদা সম্পন্ন এই তিনটি মসজিদ ব্যতীত পৃথিবীর সকল মসজিদ ইসলামের চোখে একই। এই তিনটি মসজিদে শুধু সালাত আদায় করলেই নয় বরকতময় ভেবে এই তিনটি মসজিদের উদ্দেশ্য ভ্রমণ করাও সওয়াবের কাজ।
সহীহ মুসলিম থেকে আমরা জানতে পারি আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তিনটি মসজিদ ব্যতীত অন্য যেকোনো মসজিদে সওয়াবের আশায় ভ্রমণ করতে নিষেধ করেছেন। তিনটি মসজিদ হল মসজিদুল হারাম, মসজিদে নববী এবং মসজিদুল আকসা।
এই তিনটি মসজিদ ব্যতীত পৃথিবীর যে কোন মসজিদে আপনি সাধারন ভাবে ভ্রমণ করতে মসজিদের সৌন্দর্য অবলোকন করতে যেতে পারবেন। তবে কখনোই এরকম নিয়ত করা যাবে না যে এই মসজিদে গেলে বা দেখলে সাওয়াব পাওয়া যাবে।
শেষ কথা
আমাদের ধনোপ্রাণ মুসল্লিদের সারা জীবনের একটি স্বপ্ন থাকে সৌদি আরবে হজ করতে যাওয়া অর্থাৎ মসজিদুল হারাম এবং মসজিদে নববী দুচোখ ভরে দেখার। আজকে মসজিদুল আকসার ১১ বিস্ময়কর তাৎপর্য সম্পর্কে জানার পরে আশা করি আমাদের মসজিদুল আকসা দেখার ইচ্ছাও জাগ্রত হবে।
আমরা সকলে মিলে আল্লাহর কাছে দোয়া করব মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন যেন ফিলিস্তিনকে ইসরাইলি হায়েনার দল থেকে সম্পূর্ণরূপ মুক্ত করেন এবং সকল ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। আমরা যেন মসজিদুল আকসা দেখতে যেতে এবং সেখানে নামাজ আদায় করতে পারি।
অনেক ধৈর্য নিয়ে এতক্ষণ ধরে লেখাটি পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। লেখাটি যদি একটুও ভালো লেগে থাকে তবে প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং কমেন্ট করে জানাতে পারেন।
তথ্য সূত্র:
- সূরা মায়েদা : ২১
- সূরা ইসরাইল : ০১
- সহীহ বুখারি: ৩৩৬৬
- ইবনে খুজাইমা : ২৬৮
- মুসনাদে আহমদ : ৬৬৪৪
- ইবনু মাযহাব : ১৪০৮
- সহীহ মুসলিম - ২৯৩৭
- মুসনাদে আহমদ : ২৩৬৮৫
- সহীহ মুসলিম : ১৩৯৭
মুবিন পিডিয়ার নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url