ই-পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২৪
আপনি যদি ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট বা ই-পাসপোর্ট করতে চান এবং ই-পাসপোর্ট করার খরচ সহ প্রয়োজনীয় তথ্য জানতে চান তাহলে সঠিক আর্টিকেল পড়ছেন। এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে জানতে পারবেন ই-পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ সম্পর্কে। .
"সরকারি সেবা" এর আজকের এ পর্বে আমরা জানার চেষ্টা করব ই-পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ, ই-পাসপোর্ট কেন করবেন, বিভিন্ন ক্যাটাগরির পাসপোর্ট এর ফি ইত্যাদি বিষয়ে। আশা করি মনোযোগ দিয়ে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়বেন।
ই-পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২৪
অন্যান্য উন্নত দেশের মতো বাংলাদেশও ধাপে ধাপে সবকিছুতেই ডিজিটালাইজড হচ্ছে। তারই নিদর্শন স্বরূপ ১১৯ তম দেশ হিসেবে বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট বা ই-পাসপোর্ট চালু করেছে। তবে আমাদের অনেকেরই হয়তো ই-পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ইত্যাদি বিষয়ে জানা নেই। ই-পাসপোর্ট এর বিষয়ে যাদের জানা নেই এবং করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য আমাদের আজকের এই লেখা। তো চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে নেই।
ইলেকট্রনিক বা ই-পাসপোর্ট কেন করবেন?
ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট এর একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা হল খুব দ্রুত ইমিগ্রেশন পেয়ে যাওয়া। এয়ারপোর্টে নির্দিষ্ট ই গেটে ই পাসপোর্ট প্রদর্শন করলে স্বয়ংক্রিয় ক্যামেরা তে ছবি উঠে যাবে এবং এর ফলে সহজেই ইমিগ্রেশন হয়ে যাবে। ফলে ইমিগ্রেশন এর জন্য লম্বা লাইনে আর দাঁড়াতে হবে না।
কারো বিরুদ্ধে দেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা থাকলে সেটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ই-পাসপোর্ট এর মাধ্যমে জানা যাবে। তাছাড়া কোন ভ্রমণকারীর পাসপোর্ট এ সমস্যা থাকলে বা পাসপোর্ট এর তথ্যে গরমিল থাকলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে রেড সিগন্যাল দিয়ে জানিয়ে দেবে।
অনলাইনে ই পাসপোর্ট আবেদনের পুরা প্রক্রিয়াটি পাঁচটি ধাপে সম্পন্ন হয়। নিচে পাঁচটি ধাপ যথাসম্ভব ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করা হলো।
ধাপ ১ চালুকৃত ই পাসপোর্ট অফিসগুলির তালিকা দেখুন
অনলাইনে ই-পাসপোর্ট ফর্ম পূরণের পূর্বে আপনাকে যাচাই করে নিতে হবে আপনার এলাকাতে ই পাসপোর্ট ব্যবস্থা চালু আছে কি না। বর্তমানে নিম্নলিখিত পাসপোর্ট অফিসগুলিতে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম চালু আছে।
ধাপ ২ ই পাসপোর্টের আবেদন অনলাইনে পূরণ করুন
অনলাইনে ই-পাসপোর্ট এর আবেদন ফরম পূরণ করার পূর্বে সরকার নির্দেশিত নির্দেশ মালা পড়ে নেওয়া জরুরী।
১। ই-পাসপোর্টের আবেদন ফর্ম অনলাইনে পূরণ করতে এখানে ক্লিক করুন।
২। ই-পাসপোর্ট আবেদনের ক্ষেত্রে কোন কাগজপত্র সত্যায়ন করার প্রয়োজন হবে না।
৩। ই-পাসপোর্ট ফরমে কোন ছবি সংযোজন এবং তা সত্যায়নের প্রয়োজন হবে না।
৪। জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version) অনুযায়ী আবেদন পত্র পূরণ করতে হবে।
৫। অপ্রাপ্ত বয়স্ক (১৮ বছরের কম) আবেদনকারী যার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নাই, তার পিতা অথবা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নম্বর অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।
৬। জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version) নিম্নোক্ত বয়স অনুসারে দাখিল করতে হবে-
(ক) ১৮ বছরের নিম্নে হলে অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version).(খ) ১৮-২০ বছর হলে জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version)(গ) ২০ বছরের উর্ধে হলে জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) আবশ্যক । তবে বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশন হতে আবেদনের ক্ষেত্রে অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version) গ্রহণযোগ্য হবে।
৭। তারকা চিহ্নিত ক্রমিক নম্বরগুলো অবশ্যই পূরণীয়।
৮। দত্তক/অভিভাবকত্ব গ্রহণের ক্ষেত্রে পাসপোর্টের আবেদনের সাথে সুরক্ষা সেবা বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হতে জারিকৃত আদেশ দাখিল করতে হবে।
৯। আবেদন বর্তমান ঠিকানা সংশ্লিষ্ঠ বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস/আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস/বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশনে দাখিল করতে হবে।
১০। ১৮ বছরের নিম্নের এবং ৬৫ বছরের উর্ধ্বে সকল আবেদনে ই-পাসপোর্টের মেয়াদ হবে ০৫ বছর এবং ৪৮ পৃষ্ঠার।
১১। প্রাসঙ্গিক টেকনিক্যাল সনদসমূহ (যেমন: ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ড্রাইভার ইত্যাদি) আপলোড/সংযোজন করতে হবে।
১২। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক জিও (GO)/এনওসি (NOC)/ প্রত্যয়নপত্র/ অবসরোত্তর ছুটির আদেশ (PRL Order)/ পেনশন বই আপলোড/সংযোজন করতে হবে যা ইস্যুকারী কর্তৃপক্ষের নিজ নিজ Website এ আপলোড থাকতে হবে।
১৩। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বিবাহ সনদ/নিকাহনামা এবং বিবাহ বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে তালাকনামা দাখিল করতে হবে।
১৪। দেশের অভ্যন্তরে আবেদনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ফি এর উপর নির্ধারিত হারে ভ্যাট (VAT) সহ অন্যান্য চার্জ (যদি থাকে) অতিরিক্ত হিসাবে প্রদেয় হবে। বিদেশে আবেদনের ক্ষেত্রেও সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি প্রদেয় হবে।
১৫। কূটনৈতিক পাসপোর্টের জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার ও ওয়েলফেয়ার উইং (Consular and Welfare Wing) অথবা ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয় বরাবর আবেদনপত্র দাখিল করতে হবে।
১৬। বৈদেশিক মিশন হতে নতুন পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা হলে স্থায়ী ঠিকানার কলামে বাংলাদেশের যোগাযোগের ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে।
১৭। অতি জরুরী পাসপোর্টের আবেদনের ক্ষেত্রে (নতুন ইস্যু) নিজ উদ্যোগে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সনদ সংগ্রহ পূর্বক আবশ্যিকভাবে আবেদনের সাথে দাখিল করতে হবে।
১৮। তিনটি বিষয়-
(ক) দেশের অভ্যন্তরে অতি জরুরী পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ২ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।(খ) দেশের অভ্যন্তরে জরুরী পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ৭ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।(গ) দেশের অভ্যন্তরে রেগুলার পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।
১৯। আবেদনের সময় মূল জাতীয় পরিচয়পত্র (NID), অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version) এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে টেকনিক্যাল সনদ, সরকারি আদেশ (GO)/অনাপত্তি (NOC) প্রদর্শন/দাখিল করতে হবে।
২০। পাসপোর্ট রি-ইস্যুর ক্ষেত্রে মূল পাসপোর্ট প্রদর্শন করতে হবে।
২১। হারানো পাসপোর্টের ক্ষেত্রে মূল জিডির কপি প্রদর্শন/দাখিল করতে হবে।
২২। ০৬ বছর বয়সের নিম্নের আবেদনের ক্ষেত্রে ৩ আর (3R Size) সাইজের ( ল্যাব প্রিন্ট গ্রে ব্যাকগ্রউন্ড ) ছবি দাখিল করতে হবে।
২৩। পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে অথবা চুরি হলে দ্রুত নিকটস্থ থানায় জিডি করতে হবে। পুনরায় পাসপোর্টের জন্য আবেদনের সময় পুরাতন পাসপোর্টের ফটোকপি এবং জিডি কপিসহ আবেদনপত্র দাখিল করতে হবে ।
আরও জানতে পারেনঃ রাগ নিয়ন্ত্রন করবেন কেন? নিয়ন্ত্রণের ১২টি কার্যকরী উপায় জানুন
সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ই-পাসপোর্ট আবেদনের নির্দেশনাবলী নিম্নরূপ:
১। সরকারি চাকরিজীবীদের কে অনলাইন আবেদন করার সময় সাধারণ পাসপোর্ট হিসাবে আবেদন করতে হবে২। পরবর্তীতে পাসপোর্ট অফিসে এনরোলমেন্ট করার সময় অফিসিয়াল হিসাবে চিহ্নিত করতে হবে৩। অফিসিয়াল পাসপোর্ট এর ক্ষেত্রে কোন প্রকার অ্যাপয়েন্টমেন্ট শিডিউল গ্রহন করতে হবে না
বিঃদ্রঃ সরকারি পাসপোর্ট কেবলমাত্র পাঁচ বছর মেয়াদে পাওয়া যাবে।
সরকারি কর্মচারীদের যাদের এনওসি/অবসর ডক (পিআরএল) আছে তারা নিম্নোক্ত সুবিধা পাবেন।
ক নিয়মিত ফি সহ এক্সপ্রেস সুবিধাখ. এক্সপ্রেস ফি সহ সুপার-এক্সপ্রেস সুবিধা
ধাপ ৩ পাসপোর্ট ফি প্রদান করুন
ই-পাসপোর্ট ফি নিম্নলিখিত অনুমোদিত ব্যাংক গুলির মাধ্যমে প্রদান করা যেতে পারে:
অনলাইন: "ekpay" এর মাধ্যমে (পেমেন্টের বিকল্প: VISA, Master Card, American Express, bKash, Nagad, Rocket, Upay, Dmoney, OK Wallet, Bank Asia, Brack Bank, EBL, City Bank, UCB, AB Bank, DBBL , মিডল্যান্ড ব্যাংক, এমবিএল রেইনবো)
বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ই-পাসপোর্ট ফি (১৫% ভ্যাট সহ)
48 পৃষ্ঠা এবং 5 বছরের মেয়াদ সহ ই-পাসপোর্ট
নিয়মিত ডেলিভারি: 4,025 টাকা
এক্সপ্রেস ডেলিভারি: 6,325 টাকা
সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি: 8,625 টাকা
48 পৃষ্ঠা এবং 10 বছরের মেয়াদ সহ ই-পাসপোর্ট
নিয়মিত ডেলিভারি: 5,750 টাকা
এক্সপ্রেস ডেলিভারি: 8,050 টাকা
সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি: 10,350 টাকা
64 পৃষ্ঠা এবং 5 বছরের মেয়াদ সহ ই-পাসপোর্ট
নিয়মিত ডেলিভারি: 6,325 টাকা
এক্সপ্রেস ডেলিভারি: 8,625 টাকা
সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি: 12,075 টাকা
64 পৃষ্ঠা এবং 10 বছরের মেয়াদ সহ ই-পাসপোর্ট
নিয়মিত ডেলিভারি: 8,050 টাকা
এক্সপ্রেস ডেলিভারি: 10,350 টাকা
সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি: 13,800 টাকা
বাংলাদেশ মিশনের সাধারণ আবেদনকারীদের জন্য ই-পাসপোর্ট ফি:
48 পৃষ্ঠা এবং 5 বছরের মেয়াদ সহ ই-পাসপোর্ট
নিয়মিত ডেলিভারি: USD 100
এক্সপ্রেস ডেলিভারি: USD 150
48 পৃষ্ঠা এবং 10 বছরের মেয়াদ সহ ই-পাসপোর্ট
নিয়মিত ডেলিভারি: USD 125
এক্সপ্রেস ডেলিভারি: USD 175
64 পৃষ্ঠা এবং 5 বছরের মেয়াদ সহ ই-পাসপোর্ট
নিয়মিত ডেলিভারি: USD 150
এক্সপ্রেস ডেলিভারি: USD 200
64 পৃষ্ঠা এবং 10 বছরের মেয়াদ সহ ই-পাসপোর্ট
নিয়মিত ডেলিভারি: USD 175
এক্সপ্রেস ডেলিভারি: USD 225
বাংলাদেশ মিশনের শ্রমিক ও ছাত্রদের জন্য ই-পাসপোর্ট ফি:
48 পৃষ্ঠা এবং 5 বছরের মেয়াদ সহ ই-পাসপোর্ট
নিয়মিত ডেলিভারি: USD 30
এক্সপ্রেস ডেলিভারি: USD 45
48 পৃষ্ঠা এবং 10 বছরের মেয়াদ সহ ই-পাসপোর্ট
নিয়মিত ডেলিভারি: USD 50
এক্সপ্রেস ডেলিভারি: USD 75
64 পৃষ্ঠা এবং 5 বছরের মেয়াদ সহ ই-পাসপোর্ট
নিয়মিত ডেলিভারি: USD 150
এক্সপ্রেস ডেলিভারি: USD 200
64 পৃষ্ঠা এবং 10 বছরের মেয়াদ সহ ই-পাসপোর্ট
নিয়মিত ডেলিভারি: USD 175
এক্সপ্রেস ডেলিভারি: USD 225
আবেদনের ফি পরিশোধ করতে এখানে ক্লিক করুন।
ধাপ ৪ বায়োমেট্রিক তালিকাভুক্তির জন্য পাসপোর্ট অফিসে যান
অনলাইনে ই-পাসপোর্ট এর আবেদন ফরম সাবমিট করার পরে বায়োমেট্রিক তালিকাভুক্তির জন্য অবশ্যই নির্দিষ্ট পাসপোর্ট অফিসে যেতে হবে। পাসপোর্ট অফিসে আবেদনপত্র জমা দেওয়ার সময় যে সকল প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে যেতে হবে :
১। আবেদনপত্রের সারংশের প্রিন্ট কপি (অ্যাপয়েন্টমেন্ট সহ)২। সনাক্তকরণ নথির প্রিন্ট কপি (জাতীয় পরিচয় পত্র/ জন্ম নিবন্ধন নং)৩। পেমেন্ট স্লিপ৪। পূর্ববর্তী পাসপোর্ট এবং ডাটা পেজের প্রিন্ট কপি (যদি থাকে)৫। সরকারি চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে GO/NOC (যদি থাকে)৬। তথ্য সংশোধনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র(যদি থাকে)৭। আবেদনপত্রের প্রিন্ট কপি
বিঃদ্রঃ:
নিয়মিত ডেলিভারি: বায়োমেট্রিক তালিকাভুক্তির তারিখ থেকে ১৫ কার্যদিবসের / ২১ দিনের মধ্যে।
এক্সপ্রেস ডেলিভারি: বায়োমেট্রিক তালিকাভুক্তির তারিখ থেকে ৭ কার্যদিবস / ১০ দিনের মধ্যে।
সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি: বায়োমেট্রিক তালিকাভুক্তির তারিখ থেকে ২ কার্যদিবসের মধ্যে।
ধাপ ৫ পাসপোর্ট অফিসে আপনার ই-পাসপোর্ট সংগ্রহ করুন
- পাসপোর্ট তালিকাভুক্তির সময় প্রাপ্ত ডেলিভারি স্লিপ সাথে নিয়ে যেতে হবে।
- অনুমোদিত প্রতিনিধির মাধ্যমে (তার/তার NID কার্ড আনতে হবে) আবেদনকারী নতুন পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারেন।
পরিশেষে
অতি সাবধানেই পাসপোর্টের জন্য অনলাইনে আবেদন করতে হয় কারণ ফর্মে কোন ভুল থাকলে সাবমিট করার পর পরবর্তীতে আর সংশোধনের সুযোগ নেই। এছাড়া একটি জাতীয় পরিচয়পত্রের বিপরীতে মাত্র একটি ই পাসপোর্ট করা যায়।
যাইহোক, আজকে ই-পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ এর বিষয়ে বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করলাম।আশা করি আপনাদের প্রয়োজনীয় তথ্য জানতে পেরেছেন। এই ধরনের তথ্যবহুল লেখা পড়তে চাইলে নিয়মিত Mubin Pedia ভিজিট করার অনুরোধ রাখছি। লেখাটি ভালো লেগে থাকলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। ভালো থাকবেন, ধন্যবাদ।
তথ্যসূত্র: Bangladesh e‑Passport Online Portal
মুবিন পিডিয়ার নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url