হলুদের ভেষজ গুণ - রূপচর্চায় হলুদ ব্যবহারে সতর্কতা
মসলা হিসেবে হলুদের পরিচিতি বিশ্বজোড়া তবে রং এবং স্বাদ বৃদ্ধি ছাড়াও হলুদের অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং হলুদের ভেষজ গুণ রয়েছে যা আমাদের অনেকেরই জানা নেই।
আজকের এই লেখায় হলুদের ভেষজ গুণ সহ রূপচর্চায় হলুদ ব্যবহারে সতর্কতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করব। আশা করি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়বেন।
হলুদ
রান্নার ক্ষেত্রে প্রথমে যে মসলার কথাটি মনে আসে সেটি হচ্ছে হলুদ। ভারতীয় উপমহাদেশে বিশেষ করে দক্ষিণে এশিয়ার দেশগুলোতে হলুদ ছাড়া তরকারি রান্না প্রায় অসম্ভব। আমরা হলুদের যে অংশটি ব্যবহার করি সেটি মূলত হলুদ গাছের শিকড়। বছরে প্রায় একবার হলুদ গাছের শিকড় তোলা হয় এবং পরবর্তীতে পুরাতন শিকড় থেকে নতুন গাছ জন্মায়।
হলুদ চাষের জন্য পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত প্রয়োজন। হলুদ এর ইংরেজি হচ্ছে Turmeric এবং বৈজ্ঞানিক নাম Curcuma Longa । বিভিন্ন মসলার মধ্যে একমাত্র হলুদেরই একটি বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে যেটি উৎসবের সাথে জড়িত- হলুদ সন্ধ্যা বা গায়ে হলুদ। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো ছাড়াও পুরো পৃথিবীর সব দেশেই কমবেশি হলুদ ব্যবহার হয়ে থাকে।
সুদীর্ঘ সময় ধরে হলুদের গুনাগুন নিয়ে গবেষণা চলছে এবং ভবিষ্যতে চলবে। গবেষণার ফলে হলুদ এখন আর তরকারিতে মসলার ব্যবহারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই, বরং এটি আমাদের স্বাস্থ্য রক্ষায় একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদানে পরিণত হয়েছে হলুদের ভেষজ গুণ এর কারনে।
কেমন হলুদ খাওয়া ভালো
হয়তো মনে প্রশ্ন আসতে পারে কাঁচা হলুদ নাকি শুকনো অথবা গুড়া হলুদ কোনটা খাওয়া ভালো? আসলে সবগুলোই শরীরের জন্য উপকারী। তবে গবেষণায় দেখা গেছে, কাঁচা হলুদে কারকিউমিনের পরিমাণ কিছুটা হলেও বেশি থাকে আর কাঁচা হলুদ শুকাতে গিয়ে এর এন্টিঅক্সিডেন্ট অর্থাৎ কারকিউমিনের পরিমাণ অনেকটা কমে যায়।
তবে চিবিয়ে খাওয়ার ক্ষেত্রে কাঁচা হলুদটা অবশ্যই খাওয়া যেতে পারে। আর রান্নার ক্ষেত্রে শুকনো হলুদ বা হলুদ গুড়া ব্যবহার করা যেতে পারে কারণ তরকারির রং এবং স্বাদের কথা বিবেচনা করে গুড়ো হলুদ বেশি উপযোগী।
কতটুকু হলুদ খাওয়া উচিত দিনে
আসলে হলুদ কোন ফল বা সবজি নয় এবং এটির কোন বিশেষ স্বাদও নেই। এটি একটি মসলা তাই সচরাচর সহজেই এটি কেউ খেতে চায় না। তবে যারা দীর্ঘদিন যাবত কোন অসুবিধায় আছেন, ঘরোয়া উপায়ে সমস্যা সমাধান করতে চান তারা হয়তো খেয়ে থাকেন। আবার অনেকে আছেন যারা হলুদ খেয়ে উপকার পেয়েছেন তারাও হয়তো খেয়ে থাকেন, তবে এই সংখ্যাটা নিতান্তই কম।
একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি দিনে ৫০০ মিলিগ্রামের মত হলুদ খেতে পারবেন। অন্যভাবে বলা যায়, হাফ থেকে এক ইঞ্চি সমান কাঁচা হলুদ বেটে বা কুচি কুচি করে কেটে চিবিয়ে অথবা পানি দিয়ে খেয়ে নিতে পারেন।
হলুদের পুষ্টিগুণ
হলুদে পুষ্টিগুণ হিসেবে রয়েছে বেশ কিছু উপাদান যেমন হলুদের রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, ফাইবার। এছাড়াও কারকিউমিন নামে একটি উল্লেখযোগ্য বিশেষ কার্যকরী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যেটি বিভিন্ন রোগ থেকে আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
হলুদের চা খেতে পারেন
“হলুদের চা” কথাটা শুনে অনেকে নাক সিটকাতে পারেন। কারণ হলুদে একটি গন্ধ আছে বটে। তবে কাঁচা হলুদে বিদ্যমান কার কিওমিন বিভিন্ন ক্যান্সার কোষ কে ধ্বংস করে- এটি জানার পর আশা করি আর কারো হলুদ দিয়ে তৈরি চা খেতে সমস্যা হবে না। চলুন জেনে নেয়া যাক হলুদ দিয়ে চা কিভাবে বানাতে হবে।
প্রথমে দেড় থেকে দুই টেবিল চামচ পরিমাণ কাঁচা হলুদ কুচি কুচি করে কেটে অথবা একই পরিমাণ গুঁড়া হলুদ নিয়ে পাঁচ থেকে ছয় মিনিট পানিতে সিদ্ধ করতে হবে। এরপরে পানি ছেঁকে স্বাদের জন্য চিনি অথবা মধু যোগ করতে পারেন। ব্যাস হয়ে গেল হলুদ চা।
হলুদের ভেষজ গুণ
কোলেস্টেরল কমায়
আমাদের শরীরের দুই ধরনের কোলেস্টেরল থাকে একটি ভালো একটি খারাপ এই খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএল কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে কাঁচা হলুদ।
হৃদ রোগের ঝুঁকি কমায়
কাঁচা হলুদ আমাদের শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএল কমানোর মাধ্যমে আমাদেরকে হৃদ রোগের ঝুঁকি থেকে অনেকটাই মুক্ত রাখতে সাহায্য করে ফলে স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমে যায়।
রক্তনালী পরিষ্কার রাখে
দুধের সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে খেলে এই মিশ্রণটি রক্তের চলাচল বাড়িয়ে দেয় এবং রক্তনালীতে বিভিন্ন ময়লা বা প্লাক জমতে বাধা প্রদান করে। ফলে রক্তনালী পরিষ্কার থাকে এবং হৃদ রোগের ঝুঁকি কমে যায়।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে
হলুদে বেশ কিছু অ্যান্টি ডায়াবেটিক উপাদান রয়েছে যেগুলো আমাদের রক্তের শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করার মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।
শরীরের জন্য অপরিহার্য খনিজ উপাদান গুলোর অভাবে যেসব সমস্যা হতে পারে
আইবিএস উপশম করে
ইডিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম বা আইবিএস একটি পেটের অসুখ যেটাতে একজন রোগীর খাবার হজম করতে সমস্যা হয় এবং মলত্যাগেরও সমস্যা হয়। বেশিরভাগ সময় দেখা যায় রোগীর পাতলা পায়খানা হয় এবং সহজে খাবার হজম হতে চায় না। হলুদে বিদ্যমান কারকিউমিন উপাদান এই আইবিএস উপশম করতে সাহায্য করে।
হজম শক্তি বাড়ায়
কাঁচা হলুদ খাবার পরিপাক প্রক্রিয়ায় ভূমিকা রাখে অর্থাৎ এটি আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। হলুদে বিদ্যমান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান খাবারের বিভিন্ন জীবানুকে ধ্বংস করে এবং ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে আমাদের।
রক্তস্বল্পতা দূর করে
গবেষণা থেকে জানা যায়, কাঁচা কলার মত হলুদেও যথেষ্ট পরিমাণ আয়রন বিদ্যমান। ফলে এটি দেহের রক্তস্বল্পতার সমস্যা দূর করতে সক্ষম।
আলসার থেকে দূরে রাখে
দীর্ঘদিন ধরে পেটের আলসার থাকলে এ অবস্থাটিকে বলা হয় আলসারেটিভ কোলাইটিস বা ইউসি। গবেষণা থেকে জানা যায়, কাঁচা হলুদের বিশেষ গুণ এ আলসার নিরাময় করতে সাহায্য করে এবং দীর্ঘদিন যাবত ইউসিতে ভোগা রোগীরা ভালো হওয়ার পরে পুনরায় আলসারের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও কমে যায়।
বিশেষ দুটি গুণ
বিভিন্ন গবেষণায় প্রমাণিত যে, হলুদের ভেতরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টিইনফ্লামেটরি দুটি গুনই রয়েছে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হওয়ায় হলুদ আমাদের শরীরকে বিভিন্ন জীবানু থেকে রক্ষা করে এবং এন্টি ইনফ্লামেটরি হাওয়াই আমাদের শরীরের বিভিন্ন প্রদাহ কামাতে সাহায্য করে হলুদ। তাইতো জ্বরের সময় দুধের সাথে হলুদ মিশিয়ে খেলে জ্বরের সাথে সাথে শরীরের ব্যথাও কমে যায়।
সর্দি কাশি নিরাময় করে
শুধু জ্বর কমানোর ক্ষেত্রেই নয়, গলা ব্যথা এবং সর্দি কাশি দূর করতেও হলুদ দুধের মিশ্রণের রয়েছে বিশেষ ক্ষমতা।
ভালো ঘুম হয়
যাদের রাতে সহজে ঘুম আসেনা তারা হলুদ মেশানো দুধ খেয়ে দেখতে পারেন। ভাল ঘুমের জন্য বিশেষভাবে সহায়ক হতে পারে হলুদ দুধের মিশ্রণ। তাছাড়া এটি আলযেইমার রোগীদের জন্য বিশেষ সহায়ক হতে পারে। এ রোগে আক্রান্ত রোগীদের স্মৃতি শক্তি দুর্বল হয়। কাঁচা হলুদ স্মৃতিশক্তি উন্নত করতেও সহায়তা করে।
রূপচর্চায় হলুদ ব্যবহারে সতর্কতা
পুরুষরা না জানলেও আমাদের দেশের নারীরা ভালোভাবে জানে রূপচর্চায় হলুদের গুরুত্ব কতটা অপরিসীম। রূপচর্চায় হলুদ ব্যবহার করলে ত্বক মসৃণ হয় ত্বকের বিভিন্ন দাগ চলে যায়। প্রাচীনকালে যখন বিভিন্ন কসমেটিকসের আবিষ্কার হয়নি তখন আমাদের দেশের নারীদের রূপচর্চার একমাত্র হাতিয়ার ছিল এই হলুদ।
হলুদের সাথে বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে তৈরি করা পেস্ট মুখমণ্ডলে নিয়মিত ব্যবহারে মুখের জেলা বেড়ে যায়। তবে যেহেতু মুখমণ্ডলটি সৌন্দর্যের প্রতীক তাই মুখমণ্ডলে অর্থাৎ রুপচর্চায় হলুদ ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। যেমন:
- শুধু কাঁচা হলুদ বেটে সরাসরি মুখে লাগালে তেমন ভালো ফল পাওয়া যাবে না। এই বাটা হলুদের সাথে মধু, দুধ, বেসন ইত্যাদি মিশ্রিত করে মুখে লাগালে মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়।
- অনেকে আছেন বাটা হলুদ মুখে লাগিয়ে সংসারের বিভিন্ন কাজ করতে থাকেন অর্থাৎ দীর্ঘক্ষণ বাটা হলুদের মিশ্রণটি মুখে লাগানো থাকে। আসলে এতে হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে অর্থাৎ মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির পরিবর্তে ত্বকে বিভিন্ন দাগ হতে পারে।
- হলুদ ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এই ধারণা থেকে অনেকেই প্রতিদিন হলুদ ব্যবহার করে থাকেন। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে এইভাবে ব্যবহার করা মোটেই উচিত নয়। প্রতিদিন ব্যবহার করলে উজ্জ্বলতার পরিবর্তে ত্বকে বিভিন্ন রকম বলি রেখা দেখা দিতে পারে। সপ্তাহে এক থেকে দুই দিন হলুদ ব্যবহার করা যেতে পারে তাও সেটা পরপর নয়।
কখন কাঁচা হলুদ খাওয়া উচিত নয়
বেশ কিছু ক্ষেত্রে কাঁচা হলুদ খেতে আমাদের সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। চলুন জেনে নেই।
- গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকারী মায়েদের হলুদ সেবনের ক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে হবে।
- হলুদ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে তবে হলুদের পরিমাণ বেশি হলে অনেক সময় সুগার অতিমাত্রায় কমিয়ে দেয় ফলে বিভিন্ন জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। তাই যারা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন ওষুধ খেয়ে থাকেন তারা অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে হলুদ খাবেন।
- আপনার যদি রক্তপাত এর সমস্যা থাকে অর্থাৎ যে কোন জায়গায় কেটে গেলে খুব দ্রুত অনেক বেশি পরিমাণে রক্ত নির্গত হয় তবে আপনাকে হলুদ খাওয়ার ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। কারণ হলুদ রক্তকে পাতলা করে।
- পিত্তথলি এবং কিডনি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের হলুদ না খাওয়াই ভালো। তারপরেও খেতে চাইলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে হবে।
হলুদ বেশি খেলে কি কি সমস্যা হতে পারে
কোন কোন ক্ষেত্রে হলুদ খাওয়া উচিত হবে না সেটা আমরা উপরের অনুচ্ছেদ থেকে জানতে পারলাম। তবে এসব সমস্যা ছাড়া সুস্থ মানুষ অর্থাৎ যাদের কোনো ধরনের সমস্যা নেই তাদেরও সাধারণত ৫০০ মিলিগ্রামের বেশি হলুদ খেলে কারো কারো ক্ষেত্রে কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমন কারো কারো মাথা ঘোরা, মাথা ঝিমঝিম করা, মাথা ব্যথা করা এ ধরনের সমস্যা গুলো হতে পারে।
আবার কারো কারো পেটের নানা সমস্যা যেমন ডায়রিয়া, এসিডিটি হওয়া ইত্যাদি বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে। গর্ভাবস্থায় এবং বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন এমন মায়েদের ক্ষেত্রে হলুদ খাওয়ার পরিমাণ বেশি হলে গর্ভাবস্থা কালীন বিভিন্ন জটিলতা দেখা দিতে পারে।
হলুদ চাষ
চলুন অতি সংক্ষেপে হলুদের চাষ জেনে নেই। ভালোভাবে হলুদ চাষ করতে চাইলে প্রথমে আপনাকে উন্নত জাতের হলুদ নির্বাচন করতে হবে উন্নত জাতের হলুদের মধ্যে রয়েছে বারি হলুদ ১, বারি হল ২, বারি হলুদ ৩ ইত্যাদি। চৈত্র থেকে বৈশাখ অর্থাৎ মার্চ থেকে এপ্রিল মাসের মধ্যে হলুদ চারা বপন করতে হয়।
হলুদ চাষের জন্য পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত প্রয়োজন হলেও পানি জমে থাকে না এমন জায়গায় হলুদ চাষ করতে হবে। হলুদ চাষের জন্য উপযুক্ত মাটি হল বেলে এবং বেলে দোআশ মাটি। প্রতি শতক জমিতে ৬ থেকে ৭ কেজি বীজ বপন করা যেতে পারে।
নিজস্ব মতামত
হলুদের সামান্য কিছু অপকারিতা বা খারাপ দিক থাকলেও সেটি এর উপকারিতা বা ভালো দিকের তুলনায় অত্যন্ত নগণ্য। হলুদের ভেষজ গুণ মাথায় রেখে নিয়মিত এবং পরিমিত পরিমাণে হলুদ খাওয়া উচিত এবং একই সাথে কোন কোন অবস্থায় হলুদ খাওয়া আমাদের জন্য বিপদজনক সেটিও আমাদের খেয়াল রাখতে হবে বিশেষ করে রূপচর্চায় হলুদ ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
ধৈর্য নিয়ে এতক্ষন ধরে লেখাটি পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আর বন্ধুবান্ধবদের সাথে শেয়ার করবেন। নতুন কোন বিষয়ে জানার আগ্রহ থাকলে কমেন্ট বক্সে লিখতে ভুলবেন না।
মুবিন পিডিয়ার নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url